চুল (Hair) হচ্ছে ত্বকের এপিডার্মিস (Epidermis) স্তর হতে উৎপন্ন কেরাটিন (Keratin) যুক্ত লম্বা কোষ নির্মিত দণ্ডাকার গঠন বিশেষ যা স্তন্যপায়ীদের অন্যতম সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য। ব্যতিক্রম ব্যতীত স্তন্যপায়ীদের দেহ লোম দ্বারা আবৃত থাকে। প্রজাতিভেদে লোমের উপস্থিতির ঘনত্ব কম-বেশী হতে পারে। যেমন- গরু,
লোম
লোম (Hair) হচ্ছে ত্বকের এপিডার্মিস (Epidermis) স্তর হতে উৎপন্ন কেরাটিন (Keratin) যুক্ত লম্বা কোষ নির্মিত দণ্ডাকার গঠন বিশেষ যা স্তন্যপায়ীদের অন্যতম সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য। ব্যতিক্রম ব্যতীত স্তন্যপায়ীদের দেহ লোম দ্বারা আবৃত থাকে। প্রজাতিভেদে লোমের উপস্থিতির ঘনত্ব কম-বেশী হতে পারে। যেমন- গরু,
মেরুদণ্ডী
যাদের দেহের পৃষ্ঠদেশ বরাবর একাধিক কশেরুকা নির্মিত মেরুদণ্ড রয়েছে তাদের দলকে মেরুদণ্ডী (Vertebrata) বলে। মেরুদণ্ডী (Vertebrata) দলটি প্রাণী শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যায় উপপর্বের (Sub phylum) মর্যদা পেয়ে থাকে। এই দলভূক্ত প্রাণীদের মেরুদণ্ডী প্রাণী (কোন একক প্রাণীকে Vertebrate আর সকল প্রাণীকে Vertebrates) বলে। যেমন-
মেরুদণ্ডী প্রাণী
যাদের দেহের পৃষ্ঠদেশ বরাবর একাধিক কশেরুকা নির্মিত মেরুদণ্ড রয়েছে তাদেরকে মেরুদণ্ডী প্রাণী (মেরুদণ্ডী প্রানীর কোন একক প্রজাতিকে Vertebrate আর সকল প্রজাতিকে সম্মিলিতভাবে Vertebrates) বলে। যেমন- মাছ, ব্যাঙ, কুমির, কচ্ছপ, পাখি, মানুষ প্রভৃতি মেরুদণ্ডী প্রাণীর উদাহরণ। অন্যদিকে মেরুদণ্ডীর প্রাণীর দলকে মেরুদণ্ডী
মাৎস্যবিজ্ঞান
জীববিজ্ঞানের যে ফলিত শাখায় মাছ ও অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অন্যান্য জলজ প্রাণীর জীবতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, আহরণ, চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বাজারজাতকরণ ইত্যাদি বিষয়াদি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা (পাঠ ও গবেষণা) করা হয় তাকে মাৎস্যবিজ্ঞান (Fisheries Science বা Fisheries) বলে। মাৎস্যবিজ্ঞান, মৎস্যবিজ্ঞান নামেও পরচিত।
মৎস্যবিজ্ঞান
জীববিজ্ঞানের যে ফলিত শাখায় মাছ ও অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অন্যান্য জলজ প্রাণীর জীবতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, আহরণ, চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বাজারজাতকরণ ইত্যাদি বিষয়াদি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা (পাঠ ও গবেষণা) করা হয় তাকে মৎস্যবিজ্ঞান (Fisheries Science বা Fisheries) বলে। মৎস্যবিজ্ঞান মাৎস্যবিজ্ঞান নামেও পরচিত।
নালীযুক্ত গ্রন্থি
যে সব গ্রন্থির নালী থাকে ও নিঃসারক রস নালীর মাধ্যমে রক্তে, লসিকায় বা বিভিন্ন অঙ্গে নিঃসৃত হয়, তাদের নালীযুক্ত গ্রন্থি (বা সনাল গ্রন্থি) বলে। যেমন- লালা গ্রন্থি, পেপটিক গ্রন্থি, যকৃৎ, আন্ত্রিকগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি ইত্যাদি। এই গ্রন্থি থেকে বিভিন্ন ধরনের উৎসেচক
সনাল গ্রন্থি
যে সব গ্রন্থির নালী থাকে ও নিঃসারক রস নালীর মাধ্যমে রক্তে, লসিকায় বা বিভিন্ন অঙ্গে নিঃসৃত হয়, তাদের সনাল গ্রন্থি (বা নালীযুক্ত গ্রন্থি) বলে। যেমন- লালা গ্রন্থি, পেপটিক গ্রন্থি, যকৃৎ, আন্ত্রিকগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি ইত্যাদি। এই গ্রন্থি থেকে বিভিন্ন ধরনের উৎসেচক
বহিঃক্ষরা গ্রন্থি
যে সব গ্রন্থির নালী থাকে ও নিঃসারক রস নালীর মাধ্যমে রক্তে, লসিকায় বা বিভিন্ন অঙ্গে নিঃসৃত হয়, তাদের বহিঃক্ষরা গ্রন্থি বলে। যেমন- লালা গ্রন্থি, পেপটিক গ্রন্থি, যকৃৎ, আন্ত্রিকগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি ইত্যাদি। এই গ্রন্থি থেকে বিভিন্ন ধরনের উৎসেচক ক্ষরিত হয়। নালীর
ফুলকাছিদ্র
কর্ডেটস এর গলবিল অঞ্চলের উভয় পাশের দেহ-প্রাচীরে অবস্থিত যেসব ছিদ্র (বা রন্ধ্র) গলবিলের অভ্যন্তরীণ ও বাহিরের পরিবেশের সাথে সংযোগ রক্ষা করে সেসব ছিদ্রকে ফুলকাছিদ্র (বা ফুলকারন্ধ্র) বলে। হাঙ্গরজাতীয় মাছে এদের সংখ্যা ৫-৭ জোড়া। অন্যদিকে সাইক্লোস্টোমাটায় ১-১৫ জোড়া পর্যন্ত ফুলকাছিদ্র থাকতে
কানকো
অস্থিধারী মাছের গলবিলীয় অঞ্চলে দেহের উভয় পাশে অস্থি নির্মিত একজোড়া গঠন দেখতে পাওয়া যায় যাকে কানকো বলে। এটি অপারকল (opercle), প্রিঅপারকল (preopercle), ইন্টারঅপারকল (interopercle) ও সাবঅপারকল (subopercle) নামক চারটি অস্থি নিয়ে গঠিত। অস্থিধারী মাছে প্রতিটি ফুলকার বিপরীতে একটি করে ফুলকাছিদ্র
পার্শ্বরেখা তন্ত্র
প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। খাতগুলো ত্বকীয় ছিদ্রের মাধ্যমে বাহিরের পরিবেশে উন্মুক্ত। যেসব মাছে আঁইশ উপস্থিত সেসব মাছের পার্শ্বরেখা অঙ্গের উপরস্থ ত্বকের পাশাপাশি আঁইশও ছিদ্রযুক্ত। এই ত্বকে (আঁইশ বিহীন মাছের ক্ষেত্রে)
পার্শ্বরেখা অঙ্গ
প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। খাতগুলো ত্বকীয় ছিদ্রের মাধ্যমে বাহিরের পরিবেশে উন্মুক্ত। যেসব মাছে আঁইশ উপস্থিত সেসব মাছের পার্শ্বরেখা অঙ্গের উপরস্থ ত্বকের পাশাপাশি আঁইশও ছিদ্রযুক্ত। এই ত্বকে (আঁইশ বিহীন মাছের ক্ষেত্রে)