স্পন

Noun (বিশেষ্য) হিসেবে: জলজ প্রাণী কর্তৃক জলজ পরিবেশে ত্যাগকৃত বা জমাকৃত ডিম্বাণু (ova, একবচনে ovum) বা শুক্রাণুকে (sperms, একবচনে sperm) স্পন (Spawn) বলে।

Verb (ক্রিয়াপদ) হিসেবে: জলজ প্রাণী কর্তৃক জলজ পরিবেশে ডিম্বাণু (ova, একবচনে ovum) >>>

সরীসৃপ প্রাণী

আঁইশ (Scale) বা স্কিউট (Scute) দ্বারা আবৃত শুষ্ক ও শৃঙ্গায়িত (Horny) ত্বক এবং নখযুক্ত পাঁচ আঙ্গুল বিশিষ্ট চতুষ্পদী শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী যারা বুকের উপর ভর দিয়ে চলে (ইংরেজি Crawling এবং ল্যাটিন Reptilis) এবং স্থলে >>>

স্নায়ুরজ্জু

স্নায়ুরজ্জু (Nerve cord) কর্ডেটদের ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম থেকে উদ্ভূত পৃষ্ঠদেশের লম্বা অক্ষ বরাবর বিস্তৃত ফাঁপা নালীর মত গঠন যা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অন্যতম অংশ।

করোটিধারী কর্ডেটের দেহের সম্মুখদিকে অবস্থিত স্নায়ু-রজ্জুর অগ্র প্রান্ত মস্তিষ্কে রূপান্তরিত হয়।

সরীসৃপ

আঁইশ (Scale) বা স্কিউট (Scute) দ্বারা আবৃত শুষ্ক ও শৃঙ্গায়িত (Horny) ত্বক এবং নখযুক্ত পাঁচ আঙ্গুল বিশিষ্ট চতুষ্পদী শীতল রক্ত বিশিষ্ট একদল প্রাণী যারা বুকের উপর ভর দিয়ে চলে (ইংরেজি Crawling এবং ল্যাটিন Reptilis) এবং >>>

সংবেদন

ইন্দ্রিয় কর্তৃক উদ্দীপক গৃহীত হবার পরপরই উদ্দীপনাটি সংবেদী বা অন্তর্বাহী স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছার সাথে সাথে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তাই সংবেদন (Sensation)। সম্পূর্ন প্রক্রিয়াটি দ্রুত ও একযোগে ঘটে বলে উদ্দীপক ইন্দ্রিয়ের সংস্পর্শে আসা মাত্রই >>>

সহজাত আচরণ

শিক্ষা বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই একটি প্রজাতির সকল সকল সদস্য বিশেষ উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষে বংশ পরস্পরায় যেসব সুনির্দিষ্ট আচরণ একইভাবে প্রদর্শন করে তাকে সহজাত আচরণ (Instinct or innate behavior or Instinctive behavour) বলে।

এই আচরণ বংশগত >>>

সনাল গ্রন্থি

যে সব গ্রন্থির নালী থাকে ও নিঃসারক রস নালীর মাধ্যমে রক্তে, লসিকায় বা বিভিন্ন অঙ্গে নিঃসৃত হয়, তাদের সনাল গ্রন্থি (বা নালীযুক্ত গ্রন্থি) বলে। যেমন- লালা গ্রন্থি, পেপটিক গ্রন্থি, যকৃৎ, আন্ত্রিকগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি ইত্যাদি। এই >>>

সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া

অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial fascia) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), >>>

সাবকিউটিস

অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সাবকিউটিস (subcutis) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটেনিয়াস স্তর >>>

সাবকিউটেনিয়াস স্তর

অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), >>>

সাবকিউটেনিয়াস কলা

অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), >>>

সিলোমাটা

সিলোমেটস প্রাণীদের দলকে সিলোমাটা (coelomata) বলা হয়।

যেসব প্রাণীদের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী গহ্বর তরলে পূর্ণ থাকে >>>

সিউডোসিলোমাটা

সিউডোসিলোমেটস প্রাণীরা যে দলের অন্তর্ভূক্ত তাকে সিউডোসিলোমাটা (pseudocoelomata) বল হয়।

যেসব প্রাণীদের তরলে পূর্ণ দেহগহ্বরে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণী (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে সেসব প্রাণীদের সিউডোসিলোমেটস (pseudocoelomates) (একবচনে- সিউডোসিলোমেট (pseudocoelomate)) বলে। আর এধরণের সিলোম অপ্রকৃত সিলোম বা >>>