মীন

মীন “মাছ” এর প্রতিশব্দ। মাছের অন্য একটি বহুল প্রচলিত প্রতিশব্দ হচ্ছে মৎস্য।

তাই বলা যায় মীন হচ্ছে শীতলরক্ত বিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের জলজ শ্বসনের জন্য ফুলকা এবং সাঁতার কাটার জন্য জোড়-বিজোড় পাখনা রয়েছে।

মাৎস্য

মাছ ও অন্যান্য অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পন্ন জলজ প্রাণীর দল (Group) মাৎস্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। যেমন মাছ, চিংড়ি, কচ্ছপ ইত্যাদিকে সম্মিলিতভাবে মাৎস্য বলা হয়।

অন্যদিকে মৎস্য বলতে কেবলমাত্র শীতলরক্ত বিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণী বোঝায় >>>

মৎস্য হ্যাচারি

মৎস্য হ্যাচারি বা ফিস হ্যাচারি (Fish hatchery) বলতে এমন একটি প্রতিষ্ঠানকে বোঝায় যেখানে প্রণোদিত বা কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতিতে বিভিন্ন মাছের রেণুপোনাসহ অন্যান্য পোনা উৎপাদন ও লালন-পালনের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনা রয়েছে।

মৎস্য হ্যাচারি বা ফিস >>>

মৎস্য

শীতলরক্ত বিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণী যারা জোড়-বিজোড় পাখনার সাহায্যে সাঁতার কাটে এবং ফুলকার সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাস চালায় তাদের দলকে মৎস্য (Pisces) বলা হয় যা শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যায় মেরুদণ্ডী উপপর্বের একটি শ্রেণীর (Class) মর্যদা পেয়ে থাকে। এই দলের সদস্যরা >>>

মেরুদণ্ডী

যাদের দেহের পৃষ্ঠদেশ বরাবর একাধিক কশেরুকা নির্মিত মেরুদণ্ড রয়েছে তাদের দলকে মেরুদণ্ডী (Vertebrata) বলে। মেরুদণ্ডী (Vertebrata) দলটি প্রাণী শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যায় উপপর্বের (Sub phylum) মর্যদা পেয়ে থাকে।

এই দলভূক্ত প্রাণীদের মেরুদণ্ডী প্রাণী (কোন একক প্রাণীকে Vertebrate >>>

মেরুদণ্ডী প্রাণী

যাদের দেহের পৃষ্ঠদেশ বরাবর একাধিক কশেরুকা নির্মিত মেরুদণ্ড রয়েছে তাদেরকে মেরুদণ্ডী প্রাণী (মেরুদণ্ডী প্রানীর কোন একক প্রজাতিকে Vertebrate আর সকল প্রজাতিকে সম্মিলিতভাবে Vertebrates) বলে। যেমন- মাছ, ব্যাঙ, কুমির, কচ্ছপ, পাখি, মানুষ প্রভৃতি মেরুদণ্ডী প্রাণীর উদাহরণ।

>>>

মাৎস্যবিজ্ঞান

জীববিজ্ঞানের যে ফলিত শাখায় মাছ ও অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অন্যান্য জলজ প্রাণীর জীবতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, আহরণ, চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বাজারজাতকরণ ইত্যাদি বিষয়াদি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা (পাঠ ও গবেষণা) করা হয় তাকে মাৎস্যবিজ্ঞান (Fisheries Science বা Fisheries) >>>

মৎস্যবিজ্ঞান

জীববিজ্ঞানের যে ফলিত শাখায় মাছ ও অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অন্যান্য জলজ প্রাণীর জীবতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, আহরণ, চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বাজারজাতকরণ ইত্যাদি বিষয়াদি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা (পাঠ ও গবেষণা) করা হয় তাকে মৎস্যবিজ্ঞান (Fisheries Science বা Fisheries) >>>

মধ্যগ পাখনা

মাছে উপস্থিত এক বা একাধিক সংখ্যক পাখনা যারা হুবহু একই রকম নয় তাদেরকে মধ্যগ পাখনা বলে (বিজোড় পাখনা নামেই অধিক পরিচিত)। যেমন- পৃষ্ঠ পাখনা, পুচ্ছ পাখনা, পায়ু পাখনা ইত্যাদি। এই পাখনাগুলো দেহের মাঝ বরাবর অবস্থান >>>

মনোপ্লয়েড

মনোপ্লয়েড বলতে বোঝায় কেবলমাত্র এক সেট (set) মূল (baisc) বা অনন্য (unique) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। অধিকাংশ প্রোক্যারিওটিক প্রাণীরা (prokaryotes) মনোপ্লয়েড ধরণের। এটি “x” দিয়ে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

অন্যদিকে দেহেকোষে অবস্থিত মূল বা অনন্য ক্রোমোজোমের মোট >>>

মৎস্যবিদ্যা

জীববিজ্ঞানের যে শাখায় মাছ নিয়ে অধ্যয়ন করা হয় তাকে মৎস্যবিদ্যা বলে।

মৎস্যবিদ্যায় মূলত মাছের জীবতত্ত্ব (উৎপত্তি, বিবর্তন, শ্রেণীবিন্যাস, অঙ্গসংস্থানবিদ্যা, শারীরতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, কোষতত্ত্ব, কলাতত্ত্ব, জেনেটিক্স ইত্যাদি) নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক পাঠ ও গবেষণা করা হয়।

 

 

Ichthyology: >>>

মেসোডার্ম

ত্রিস্তর বিশিষ্ট প্রাণীদের ভ্রূণীয় তিনটি স্তরের মধ্যবর্তী স্তরকে মেসোডার্ম (Mesoderm) বলে। অন্য দুটি স্তরের মধ্যে বাহিরেরটি এক্টোডার্ম (Ectoderm) এবং ভেতরেরটি এন্ডোডার্ম (Endoderm)।

গ্রিক শব্দ mesos অর্থ মধ্য (middle) এবং derma অর্থ চামড়া (skin)।

ভ্রূণীয় এ >>>

মাছ

মাছ শীতলরক্ত বিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণী যারা জোড়-বিজোড় পাখনার সাহায্যে সাঁতার কাটে এবং ফুলকার সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাস চালায়।

রুই, কাতলা, মৃগেল বাংলাদেশের অতি পরিচিত মাছ। নানা আকৃতির মাছ দেখতে পাওয়া যায়। যথা- ফুজিফর্ম (fusiform), পাশ্বীঁয়ভাবে চাপা >>>