ডিমপোনার কুসুম থলি (yolk-sac) নিঃশেষ হবার পর মাছ যখন সক্রিয়ভাবে খাদ্য গ্রহণ শুরু করে তখন তাকে পোনা (Fry) বলে। বয়স ও আকারের উপর ভিত্তি করে পোনাকে আবার রেণু পোনা, ধানী পোনা ও চারা পোনা বা >>>
|
|||||||||
ডিমপোনার কুসুম থলি (yolk-sac) নিঃশেষ হবার পর মাছ যখন সক্রিয়ভাবে খাদ্য গ্রহণ শুরু করে তখন তাকে পোনা (Fry) বলে। বয়স ও আকারের উপর ভিত্তি করে পোনাকে আবার রেণু পোনা, ধানী পোনা ও চারা পোনা বা >>> প্রজননত্তোর মাছ (Spent Fish) বলতে এমন স্ত্রী বা পুরুষ মাছকে বোঝায় যেমাছ এইমাত্র ডিম্বাণু (ovum) বা শুক্রাণু (sperm) ত্যাগ করেছে। অন্য ভাষায় প্রজনন কাজে সদ্য ব্যবহৃত স্ত্রী ও পুরুষ মাছকে প্রজননত্তোর মাছ (Spent Fish) বলে। >>> প্রজননক্ষম মাছ বা ব্রুড মাছ (Brood Fish) বলতে পোনা উৎপাদনের উদ্দেশ্যে প্রজনন কাজে ব্যবহারের জন্য লালন-পালনকৃত পরিপক্ক স্ত্রী ও পুরুষ মাছকে বোঝায়। শীতলরক্ত বিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণী যারা জোড়-বিজোড় পাখনার সাহায্যে সাঁতার কাটে এবং ফুলকার সাহায্যে শ্বাস-প্রশ্বাস চালায় তাদের দলকে পিসেস (Pisces, বাংলায় মৎস্য) বলা হয় যা শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যায় মেরুদণ্ডী উপপর্বের একটি শ্রেণীর (Class) মর্যদা পেয়ে থাকে। এই >>> প্রোটেসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনার (Protocercal caudal fin) শেষ প্রান্ত বিস্তৃত হয়ে সাধারণত দুটি সম খণ্ডে (lobe) বিভক্ত হয়। অর্থাৎ এর পৃষ্ঠ খণ্ড (Dorsal বা Epichordal lobe) ও অঙ্কীয় খণ্ড (Ventral বা Hypochordal lobe) সমান হয়ে থাকে >>> পুচ্ছ পাখনা (Caudal fin or tail fin) হচ্ছে মাছের পশ্চাদদেশে অবস্থিত অন্যতম বিজোড় (বেজড়) বা মধ্যগ পাখনা যা চলার সময় সামনের দিকে যাওয়া ও দিক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিছু ব্যতিক্রম (যেমন শংকর >>> প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। খাতগুলো ত্বকীয় ছিদ্রের মাধ্যমে বাহিরের পরিবেশে উন্মুক্ত। যেসব মাছে আঁইশ উপস্থিত সেসব মাছের পার্শ্বরেখা অঙ্গের উপরস্থ ত্বকের পাশাপাশি আঁইশও ছিদ্রযুক্ত। এই >>> প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। খাতগুলো ত্বকীয় ছিদ্রের মাধ্যমে বাহিরের পরিবেশে উন্মুক্ত। যেসব মাছে আঁইশ উপস্থিত সেসব মাছের পার্শ্বরেখা অঙ্গের উপরস্থ ত্বকের পাশাপাশি আঁইশও ছিদ্রযুক্ত। এই >>> প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। খাতগুলো ত্বকীয় ছিদ্রের মাধ্যমে বাহিরের পরিবেশে উন্মুক্ত। যেসব মাছে আঁইশ উপস্থিত সেসব মাছের পার্শ্বরেখা অঙ্গের উপরস্থ ত্বকের পাশাপাশি আঁইশও ছিদ্রযুক্ত। এই >>> পাখনা হচ্ছে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর পানিতে চলাচল (যেমন-সাঁতার কাটা) ও ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গ। পাখনার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে মাছে প্রধানত পাঁচ প্রকারের পাখনা দেখতে পাওয়া যায়। যথা- পৃষ্ঠ পাখনা, পুচ্ছ পাখনা, পায়ু পাখনা, >>> সূর্যের আলোক শক্তি বা রাসায়নিক শক্তিকে জৈবশক্তিতে রূপান্তরিত করতে সক্ষম যে কোন সবুজ উদ্ভিদ বা যে কোন আণুবীক্ষণিক জীবকে প্রাথমিক উৎপাদক বলা হয়। উদাহরণ: ফাইটোপ্লাঙ্কটন বা উদ্ভিদকণা, সবুজ উদ্ভিদ ইত্যাদি। এরা খাদ্য শৃঙ্খলের প্রথম স্তরে >>> পালক পাখির (এবং কিছু বিলুপ্ত ডাইনোসরের) ত্বক থেকে উদ্ভূত এক ধরণের অঙ্গ যা দেহের অধিকাংশ স্থানই আবৃত করে রাখে। এটি শক্ত, হালকা, স্থিতিস্থাপক, তাপ অপরিবাহী ও পানি অভেদ্য একটি গঠন যা ত্বকের এপিডার্মিস থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত >>> |
|||||||||
| Intellectual property: The Author | Publication property: BdFISH | All contents of this site are protected under CC BY-NC-SA license. | | You may use any content (of this site) only non-commercial purpose with proper citation under the same license at your own caution. | | The contents and opinions expressed herein are those of the author(s) and do not necessarily reflect the views of BdFISH. | | সম্পাদনায়: ABM Mohsin and Shams Muhammad Galib | BdFISH: Bangladesh Fisheries Information Share Home | Developed by BdFISH Workshop |