ইউকেরিয়টিক কোষ

যে কোষের নিউক্লিয়াস আদর্শ পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ তাকে ইউকেরিয়টিক কোষ বলে। অধিকাংশ ব্যাকটেরিয়া (bacteria) এবং আর্কিয়া (archaea) ছাড়া সকল জীবের কোষই ইউকেরিয়টিক প্রকৃতির। প্রোটোজোয়ার (protozoa) মত এককোষী জীবদের অনেকেই এবং সকল বহুকোষী জীব যথা ছত্রাক (fungi), উদ্ভিদ ও

ইউকেরিয়টস

ইউকেরিয়টস বলতে একদল জীবকে বোঝায় যাদের কোষের নিউক্লিয়াস আদর্শ পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ। অধিকাংশ ব্যাকটেরিয়া (bacteria) এবং আর্কিয়া (archaea) ছাড়া সকল জীবই ইউকেরিয়টস। প্রোটোজোয়ার (protozoa) মত এককোষী জীবদের অনেকেই এবং সকল বহুকোষী জীব যথা ছত্রাক (fungi), উদ্ভিদ ও প্রাণীরা

প্রোকেরিয়টিক কোষ

যে কোষের নিউক্লিয়াস আদর্শ পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ নয় তাকে প্রোকেরিয়টিক কোষ বলে। মনেরা (Monera) বা প্রোকেরিওটা (Prokaryota) জীবরাজ্যের প্রাণী যেমন ব্যাকটেরিয়া, সায়ানোব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি প্রোকেরিয়টিক কোষের উদাহরণ। তবে বহুকোষী জীবের জীবনের কোন দশা যেমন মিক্সোব্যাকটেরিয়া এবং কোন কোন ব্যাকটেরিয়ার

প্রোকেরিয়টস

প্রোকেরিয়টস বলতে একদল জীবকে বোঝায় যাদের কোষের নিউক্লিয়াস আদর্শ পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ নয়। অধিকাংশ প্রোকেরিয়টস এককোষী হয়ে থাকে। তবে বহুকোষী জীবের জীবনের কোন নির্দিষ্ট দশা প্রোকেরিয়টস হয়ে থাকে, যেমন মিক্সোব্যাকটেরিয়া। আবার কোন কোন ব্যাকটেরিয়ার প্রোকেরিয়টস কিন্তু তারা উপনিবেশ

ব্লাবার

বেশিরভাগ জলজ স্তন্যপায়ীদের (যেমন- তিমি, শুশুক (dolphin), সীল (seal), সাগর সিংহ (sea lion), ডুগং, সমুদ্র গাভী (manatee), জলহস্তী (hippopotamus) ইত্যাদি ) ত্বকের নিচে রক্তনালিকা সমৃদ্ধ চর্বিময় কলা (adipose tissue) নির্মিত পুরু স্তর দেখতে পাওয়া যায় যাকে ব্লাবার (blubber) বলে। ব্লাবার

সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া

অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial fascia) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), সাবকিউটিস