ইউরোকর্ডাটা

ইউরোকর্ডাটা (Urochordata) হচ্ছে কর্ডাটা পর্বের একটি উপপর্ব। এ উপপর্বের প্রাণীদের বলা হয় ইউরোকর্ডেটস (Urochorsates) (একবচনে- ইউরোকর্ডেট (Urochordate))। এ উপপর্বকে টিউনিকেটা (Tunicata) আর এর প্রাণীদের টিউনিকেটস (Tunicates) (একবচনে- টিউনিকেট (Tunicate)) নামেও ডাকা হয়। ইউরোকর্ডেটস বা টিউনিকেটস’দের নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য দেখতে পাওয়া যায়-

সিউডোসিল

যখন কোন প্রাণীর তরলে পূর্ণ দেহগহ্বরে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণী (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে তখন তাকে সিউডোসিল (pseudocoel) বলে। এটি অপ্রকৃত সিলোম বা অপ্রকৃত দেহগহ্বর (pseudocoelom) নামেও পরিচিত। অপ্রকৃত দেহগহ্বর বা সিলোম বিশিষ্ট প্রাণীকে সিউডোসিলোমেট (pseudocoelomate), প্রাণিদেরকে সিউডোসিলোমেটস (pseudocoelomates) এবং প্রাণীর দলকে

অপ্রকৃত দেহগহ্বর

যখন কোন প্রাণীর তরলে পূর্ণ দেহগহ্বরে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণী (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে তখন তাকে অপ্রকৃত দেহগহ্বর বা অপ্রকৃত সিলোম (pseudocoelom) বলে। এটি সিউডোসিল (pseudocoel) নামেও পরিচিত। অপ্রকৃত দেহগহ্বর বা সিলোম বিশিষ্ট প্রাণীকে সিউডোসিলোমেট (pseudocoelomate), প্রাণিদেরকে সিউডোসিলোমেটস (pseudocoelomates) এবং প্রাণীর দলকে

অপ্রকৃত সিলোম

যখন কোন প্রাণীর তরলে পূর্ণ দেহগহ্বরে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণী (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে তখন তাকে অপ্রকৃত সিলোম বা অপ্রকৃত দেহগহ্বর (pseudocoelom) বলে। এটি সিউডোসিল (pseudocoel) নামেও পরিচিত। অপ্রকৃত সিলোম বা দেহগহ্বর বিশিষ্ট প্রাণীকে সিউডোসিলোমেট (pseudocoelomate), প্রাণিদেরকে সিউডোসিলোমেটস (pseudocoelomates) এবং প্রাণীর দলকে

অ্যাসিলোম

যখন কোন প্রাণীর দেহগহ্বর তরল পদার্থের পরিবর্তে কোষ ও কলা দিয়ে পূর্ণ থাকে তখন তাকে অ্যাসিলোম (acoelom) বলে। এ ধরণের সিলোমে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণীও (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে। অ্যাসিলোম বিশিষ্ট (অর্থাৎ তরলে পূর্ণ দেহগহ্ববিহীন) প্রাণীকে অ্যসিলোমেট (acoelomate) বা দেহগহ্বরবিহীন বা সিলোমবিহীন

প্রকৃত দেহগহ্বর

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে প্রকৃত দেহগহ্বর বা প্রকৃত সিলোম (coelom) বলে। প্রকৃত দেহগহ্বর বিশিষ্ট প্রাণীকে ইউসিলোমেট (eucoelomate), প্রাণিদেরকে

প্রকৃত সিলোম

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে প্রকৃত সিলোম (coelom) বা প্রকৃত দেহগহ্বর বলে। প্রকৃত সিলোম বিশিষ্ট প্রাণীকে ইউসিলোমেট (eucoelomate), প্রাণিদেরকে

দেহগহ্বর

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে দেহগহ্বর বা সিলোম (Coelom) বলে। এটি ত্রিস্তরবিশিষ্ট (triploblastic) ও দ্বিপার্শীয় প্রতিসমবিশিষ্ট (bilateral) প্রাণীদের ভ্রূণীয়

সিলোম

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে সিলোম (Coelom) বা দেহগহ্বর বলে। এটি ত্রিস্তরবিশিষ্ট (triploblastic) ও দ্বিপার্শীয় প্রতিসমবিশিষ্ট (bilateral) প্রাণীদের ভ্রূণীয়

মৎস্যবিদ্যা

জীববিজ্ঞানের যে শাখায় মাছ নিয়ে অধ্যয়ন করা হয় তাকে মৎস্যবিদ্যা বলে। মৎস্যবিদ্যায় মূলত মাছের জীবতত্ত্ব (উৎপত্তি, বিবর্তন, শ্রেণীবিন্যাস, অঙ্গসংস্থানবিদ্যা, শারীরতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, কোষতত্ত্ব, কলাতত্ত্ব, জেনেটিক্স ইত্যাদি) নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক পাঠ ও গবেষণা করা হয়।     Ichthyology: Ichthyology is the branch of

গ্রাহক অঙ্গ

যে অঙ্গের মাধ্যমে প্রাণী দর্শন, শ্রবণ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ ইত্যাদি সংবেদন শনাক্ত করে অন্তর্মুখী স্নায়ুকোষে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে তাকে গ্রাহক অঙ্গ (যা ইন্দ্রিয় বা সংবেদী অঙ্গ নামেও পরিচিত) বলে। বেশীর ভাগ উন্নত প্রাণীতে চোখ (দর্শন), কান (শ্রবণ), জিহ্বা

সংবেদী অঙ্গ

যে অঙ্গের মাধ্যমে প্রাণী দর্শন, শ্রবণ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ ইত্যাদি সংবেদন শনাক্ত করে অন্তর্মুখী স্নায়ুকোষে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে তাকে সংবেদী অঙ্গ (যা ইন্দ্রিয় বা গ্রাহক অঙ্গ নামেও পরিচিত) বলে। বেশীর ভাগ উন্নত প্রাণীতে চোখ (দর্শন), কান (শ্রবণ), জিহ্বা

ইন্দ্রিয়

যে অঙ্গের মাধ্যমে প্রাণী দর্শন, শ্রবণ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ ইত্যাদি সংবেদন শনাক্ত করে অন্তর্মুখী স্নায়ুকোষে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে তাকে ইন্দ্রিয় (যা সংবেদী অঙ্গ বা গ্রাহক অঙ্গ নামেও পরিচিত) বলে। বেশীর ভাগ উন্নত প্রাণীতে চোখ (দর্শন), কান (শ্রবণ), জিহ্বা