বেশিরভাগ জলজ স্তন্যপায়ীদের (যেমন- তিমি, শুশুক (dolphin), সীল (seal), সাগর সিংহ (sea lion), ডুগং, সমুদ্র গাভী (manatee), জলহস্তী (hippopotamus) ইত্যাদি ) ত্বকের নিচে রক্তনালিকা সমৃদ্ধ চর্বিময় কলা (adipose tissue) নির্মিত পুরু স্তর দেখতে পাওয়া যায় যাকে ব্লাবার (blubber) বলে। ব্লাবার
সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া
অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial fascia) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), সাবকিউটিস
সাবকিউটিস
অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সাবকিউটিস (subcutis) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial
সাবকিউটেনিয়াস স্তর
অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটিস (subcutis), সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial
সাবকিউটেনিয়াস কলা
অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), সাবকিউটিস (subcutis), সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial
হাইপোডার্ম
অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা হাইপোডার্ম (Hypoderm) নামে নামে পরিচিত। এ স্তর হাইপোডার্মিস (hypodermis), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), সাবকিউটিস (subcutis), সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial
হাইপোডার্মিস
অধিকাংশ মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) ডার্মিস (dermis) স্তরের নীচে আরও একটি চর্বিময় স্তর দেখতে পাওয়া যায় যা হাইপোডার্মিস (Hypodermis) নামে নামে পরিচিত। এস্তর হাইপোডার্ম (hypoderm), সাবকিউটেনিয়াস কলা (subcutaneous tissue), সাবকিউটেনিয়াস স্তর (subcutaneous layer), সাবকিউটিস (subcutis), সুপারফিশিয়াল ফ্যাসিয়া (superficial fascia)
পলিপ্লয়েড
পলিপ্লয়েড বলতে বোঝায় দুইয়ের অধিক সেট (set) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। অর্থাৎ মূল (baisc) বা অনন্য (unique) ক্রোমোজোমে গঠিত দুইয়ের অধিক সেট উপস্থিত এমন। একটি কোষের নিউক্লিয়াস দুইয়ের অধিক সেট ক্রোমোজোম বিশিষ্ট হলে তাকে পলিপ্লয়েড কোষ বলে। একই ভাবে কোন জীবের অধিকাংশ
মনোপ্লয়েড
মনোপ্লয়েড বলতে বোঝায় কেবলমাত্র এক সেট (set) মূল (baisc) বা অনন্য (unique) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। অধিকাংশ প্রোক্যারিওটিক প্রাণীরা (prokaryotes) মনোপ্লয়েড ধরণের। এটি “x” দিয়ে প্রকাশ করা হয়ে থাকে। অন্যদিকে দেহেকোষে অবস্থিত মূল বা অনন্য ক্রোমোজোমের মোট সংখ্যার অর্ধেক সংখ্যক নিয়ে গঠিত
ট্রিপ্লয়েড
ট্রিপ্লয়েড বলতে বোঝায় তিন সেট (set) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। অর্থাৎ মূল বা হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোমের তিন সেট উপস্থিত এমন। এটি “3n” দ্বারা প্রকাশ করা হয়। একটি কোষের নিউক্লিয়াস তিন সেট ক্রোমোজোম বিশিষ্ট হলে তাকে ট্রিপ্লয়েড কোষ বলে। একই ভাবে কোন জীবের
ডিপ্লয়েড
ডিপ্লয়েড বলতে বোঝায় দুই সেট (set) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। অর্থাৎ মূল বা হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোমের দুই সেট উপস্থিত এমন। এটি “2n” দ্বারা প্রকাশ করা হয়। একটি কোষের নিউক্লিয়াস দুই সেট ক্রোমোজোম বিশিষ্ট হলে তাকে ডিপ্লয়েড কোষ বলে। একই ভাবে কোন জীবের
হ্যাপ্লয়েড
হ্যাপ্লয়েড বলতে বোঝায় ডিপ্লয়েড ও পলিপ্লয়েড জীবের দেহকোষে প্রাপ্ত মোট ক্রোমোজোমের অর্ধেক সংখ্যক অনন্য (unique) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। এটি “n” দ্বারা প্রকাশ করা হয়। জীবের পুরুষ বা স্ত্রী জননকোষ হ্যাপ্লয়েড হয়ে থাকে। এছাড়াও সকল ব্যাকটেরিয়া, প্রোটোজোয়া পর্বের অধিকাংশ প্রাণীদের জীবনের অধিকাংশ
ডিম পোনা
ডিম ফুটে বাচ্চা বের হওয়া থেকে শুরু করে কুসুম থলি নিঃশেষ হওয়া পর্যন্ত মাছের পোনার পর্যায়কে ডিম পোনা (sac fry বা fish larva) বলা হয়। অর্থাৎ এক কথায় কুসুম থলি বিশিষ্ট মাছের পোনাই হচ্ছে ডিম পোনা। এসময়ে ধীরে ধীরে এদের