প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে প্রকৃত দেহগহ্বর বা প্রকৃত সিলোম (coelom) বলে। প্রকৃত দেহগহ্বর বিশিষ্ট প্রাণীকে ইউসিলোমেট (eucoelomate), প্রাণিদেরকে
প্রকৃত সিলোম
প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে প্রকৃত সিলোম (coelom) বা প্রকৃত দেহগহ্বর বলে। প্রকৃত সিলোম বিশিষ্ট প্রাণীকে ইউসিলোমেট (eucoelomate), প্রাণিদেরকে
দেহগহ্বর
প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে দেহগহ্বর বা সিলোম (Coelom) বলে। এটি ত্রিস্তরবিশিষ্ট (triploblastic) ও দ্বিপার্শীয় প্রতিসমবিশিষ্ট (bilateral) প্রাণীদের ভ্রূণীয়
সিলোম
প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে সিলোম (Coelom) বা দেহগহ্বর বলে। এটি ত্রিস্তরবিশিষ্ট (triploblastic) ও দ্বিপার্শীয় প্রতিসমবিশিষ্ট (bilateral) প্রাণীদের ভ্রূণীয়
মৎস্যবিদ্যা
জীববিজ্ঞানের যে শাখায় মাছ নিয়ে অধ্যয়ন করা হয় তাকে মৎস্যবিদ্যা বলে। মৎস্যবিদ্যায় মূলত মাছের জীবতত্ত্ব (উৎপত্তি, বিবর্তন, শ্রেণীবিন্যাস, অঙ্গসংস্থানবিদ্যা, শারীরতত্ত্ব, বাস্তুতন্ত্র, কোষতত্ত্ব, কলাতত্ত্ব, জেনেটিক্স ইত্যাদি) নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক পাঠ ও গবেষণা করা হয়। Ichthyology: Ichthyology is the branch of
গ্রাহক অঙ্গ
যে অঙ্গের মাধ্যমে প্রাণী দর্শন, শ্রবণ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ ইত্যাদি সংবেদন শনাক্ত করে অন্তর্মুখী স্নায়ুকোষে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে তাকে গ্রাহক অঙ্গ (যা ইন্দ্রিয় বা সংবেদী অঙ্গ নামেও পরিচিত) বলে। বেশীর ভাগ উন্নত প্রাণীতে চোখ (দর্শন), কান (শ্রবণ), জিহ্বা
সংবেদী অঙ্গ
যে অঙ্গের মাধ্যমে প্রাণী দর্শন, শ্রবণ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ ইত্যাদি সংবেদন শনাক্ত করে অন্তর্মুখী স্নায়ুকোষে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে তাকে সংবেদী অঙ্গ (যা ইন্দ্রিয় বা গ্রাহক অঙ্গ নামেও পরিচিত) বলে। বেশীর ভাগ উন্নত প্রাণীতে চোখ (দর্শন), কান (শ্রবণ), জিহ্বা
জাইগোট
স্ত্রী জননকোষ (ডিম্বাণু) ও পুরুষ জননকোষের (শুক্রাণু) মিলনের ফলে উৎপন্ন কোষকে জাইগোট (Zygote) বলে। এটি জাইগোসাইট (Zygocyte) নামেও পরিচিত। জাইগোটে ডিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম (Chromosome) থাকে যার এক সেট (Set) আসে হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম বিশিষ্ট ডিম্বাণু থেকে এবং অন্য সেটটি আসে
কুসুম থলি
অস্থি বিশিষ্ট মাছের লার্ভা (larva) এবং সরীসৃপ ও পাখির ভ্রূণের পরিপাক নালীর থলি সদৃশ বর্ধিত অংশ যা কুসুম ধারণ করে তাকে কুসুম থলি বলে। কুসুম থলি মাছের অপত্যের অঙ্কীয়দেশে অবস্থান করে যা দেহের বাহির থেকেই দৃশ্যমান। ডিম ফুটে বাচ্চা বের
জ্যান্থোফিল
জ্যান্থোফিল (Xanthophyll) হচ্ছে উদ্ভিদ ও প্রাণীর কোষে প্রাপ্ত হলুদ রঞ্জক (প্রাকৃতিক বর্ণ সৃষ্টিকারী পদার্থ)। এর উপস্থিতিতে অনেক উদ্ভিদের পাতা, ফুল, পাকা ফল ইত্যাদি এবং অনেক প্রাণীর বহিরাবরণ, ডিমের কুসুম ইত্যাদির বর্ণ হলুদ হয়ে থাকে। জ্যান্থোফিল (Xanthophyll) শব্দটি দুটি গ্রিক শব্দ
ভেবেরিয়ান ওসিকলস
ভেবেরিয়ান ওসিকলস বা ভেবেরিয়ান এপারেটাস (Weberian ossicles or Weberian apparatus) হচ্ছে চারটি ক্ষুদ্র অস্থির গঠন যা বায়ুথলী বিশিষ্ট মাছের বায়ুথলীর (air bladder) সাথে অন্তঃকর্ণের ল্যাবিরিন্থকে (labyrinth) সংযুক্ত করেছে। সম্মুখ থেকে পশ্চাতে অবস্থান ক্রমে ক্ষুদ্র অস্থি চারটি হচ্ছে ক্লাসট্রাম (Claustrum), স্ক্যাফিয়াম
বিদেশী মাছ
বিদেশী বা বহির্দেশীয় মাছ বলতে সেসব মাছকে বোঝায় যারা দেশীয় নয় এবং অন্য দেশ বা অঞ্চল থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। সাধারণত মাছের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য একটি দেশ অন্য দেশ থেকে উচ্চ বর্ধন গুণ বিশিষ্ট মাছকে নিজের দেশে নিয়ে এলে মাছটি
দাঁত
অধিকাংশ মেরুদণ্ডীদের চোয়ালে অথবা মুখ বা গলবিলের অভ্যন্তরীণ ত্বকে অবস্থিত শক্ত, ছোট, ডেন্টিন (dentin), পাল্প (pulp), সিমেন্টাম (cementum) ও এনামেলে (enamel) নির্মিত সাদাটে গঠন বিশেষ যা মূলত খাদ্য কামড়ে ধরা ও চিবানোর পাশাপাশি আক্রমণ ও প্রতিরক্ষায় ব্যবহৃত হয়। অন্যদিকে অনেক