প্রোটেসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনা

প্রোটেসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনার (Protocercal caudal fin) শেষ প্রান্ত বিস্তৃত হয়ে সাধারণত দুটি সম খণ্ডে (lobe) বিভক্ত হয়। অর্থাৎ এর পৃষ্ঠ খণ্ড (Dorsal বা Epichordal lobe) ও অঙ্কীয় খণ্ড (Ventral বা Hypochordal lobe) সমান হয়ে থাকে এবং উভয় খণ্ডের মাঝ বরাবর

ডিফিসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনা

ডিফিসার্ক্যাল বা প্রোটেসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনার (Diphycercal or Protocercal caudal fin) শেষ প্রান্ত বিস্তৃত হয়ে সাধারণত দুটি সম খণ্ডে (lobe) বিভক্ত হয়। অর্থাৎ এর পৃষ্ঠ খণ্ড (Dorsal বা Epichordal lobe) ও অঙ্কীয় খণ্ড (Ventral বা Hypochordal lobe) সমান হয়ে থাকে এবং

হাইপোসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনা

হাইপোসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনার (Hypocercal caudal fin) শেষ প্রান্ত দ্বিধাবিভক্ত হয়ে একে এমন দুটি অসম খণ্ডে (lobe) বিভক্ত করে যার অঙ্কীয় খণ্ড (Ventral বা Hypochordal lobe) পৃষ্ঠ খণ্ডের (Dorsal বা Epichordal lobe) চেয়ে বড় হয়ে থাকে। অর্থাৎ এর বাহ্যিক গঠন হেটেরোসার্ক্যালের

হেটেরোসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনা

হেটেরোসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনার (Heterocercal caudal fin) শেষ প্রান্ত দ্বিধাবিভক্ত হয়ে একে এমন দুটি অসম খণ্ডে (lobe) বিভক্ত করে যার পৃষ্ঠ খণ্ড (Dorsal বা Epichordal lobe) অঙ্কীয় খণ্ডের (Ventral বা Hypochordal lobe e) চেয়ে বড় হয়ে থাকে। এ ধরণের পুচ্ছ পাখনায়

হোমোসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনা

হোমোসার্ক্যাল পুচ্ছ পাখনার (Homocercal caudal fin) শেষ প্রান্ত বিস্তৃত হয়ে দুটি সম খণ্ডে (lobe) বিভক্ত হয়। অর্থাৎ এর পৃষ্ঠ খণ্ড (Dorsal বা Epichordal lobe) ও অঙ্কীয় খণ্ড (Ventral বা Hypochordal lobe) সমান হয়ে থাকে। তবে বাহ্যিকভাবে উভয় খণ্ড সমান হলেও

পুচ্ছ পাখনা

পুচ্ছ পাখনা (Caudal fin or tail fin) হচ্ছে মাছের পশ্চাদদেশে অবস্থিত অন্যতম বিজোড় (বেজড়) বা মধ্যগ পাখনা যা চলার সময় সামনের দিকে যাওয়া ও দিক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিছু ব্যতিক্রম (যেমন শংকর মাছ, যার লেজ চাবুকের মত

ডেমিব্রাঞ্চ ফুলকা

আদর্শ ফুলকা একটি গিল আর্চের (Gill arch) ও এর সাথে দুই সারিতে (Raw) সংযুক্ত অসংখ্য ফিলামেন্ট (Filament) নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। তবে অনেক ফুলকা দুই সারির পরিবর্তে এক সারিতে (Raw) সংযুক্ত অসংখ্য ফিলামেন্ট (Filament) নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে যাকে ডেমিব্রাঞ্চ

হেমিব্রাঞ্চ ফুলকা

আদর্শ ফুলকা একটি গিল আর্চের (Gill arch) ও এর সাথে দুই সারিতে (Raw) সংযুক্ত অসংখ্য ফিলামেন্ট (Filament) নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। তবে অনেক ফুলকা দুই সারির পরিবর্তে এক সারিতে (Raw) সংযুক্ত অসংখ্য ফিলামেন্ট (Filament) নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে যাকে হেমিব্রাঞ্চ

হলোব্রাঞ্চ ফুলকা

আদর্শ ফুলকা একটি গিল আর্চের (Gill arch) ও এর সাথে দুই সারিতে (Raw) সংযুক্ত অসংখ্য ফিলামেন্ট (Filament) নিয়ে গঠিত যা জলীয় পরিবেশে শ্বসনকার্য সম্পাদন করতে সক্ষম। এধরনের ফুলকা হলোব্রাঞ্চ ফুলকা (Holobranch gill) হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে গিল আর্চের (Gill arch) এর

স্নায়ুরজ্জু

স্নায়ুরজ্জু (Nerve cord) কর্ডেটদের ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম থেকে উদ্ভূত পৃষ্ঠদেশের লম্বা অক্ষ বরাবর বিস্তৃত ফাঁপা নালীর মত গঠন যা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অন্যতম অংশ। করোটিধারী কর্ডেটের দেহের সম্মুখদিকে অবস্থিত স্নায়ু-রজ্জুর অগ্র প্রান্ত মস্তিষ্কে রূপান্তরিত হয়।

সরীসৃপ

আঁইশ (Scale) বা স্কিউট (Scute) দ্বারা আবৃত শুষ্ক ও শৃঙ্গায়িত (Horny) ত্বক এবং নখযুক্ত পাঁচ আঙ্গুল বিশিষ্ট চতুষ্পদী শীতল রক্ত বিশিষ্ট একদল প্রাণী যারা বুকের উপর ভর দিয়ে চলে (ইংরেজি Crawling এবং ল্যাটিন Reptilis) এবং স্থলে ডিম পাড়ে সেই প্রাণীদলকে

সংবেদন

ইন্দ্রিয় কর্তৃক উদ্দীপক গৃহীত হবার পরপরই উদ্দীপনাটি সংবেদী বা অন্তর্বাহী স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছার সাথে সাথে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তাই সংবেদন (Sensation)। সম্পূর্ন প্রক্রিয়াটি দ্রুত ও একযোগে ঘটে বলে উদ্দীপক ইন্দ্রিয়ের সংস্পর্শে আসা মাত্রই অনুভূতির সৃষ্টি হয় বা সংবেদন

সহজাত আচরণ

শিক্ষা বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই একটি প্রজাতির সকল সকল সদস্য বিশেষ উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষে বংশ পরস্পরায় যেসব সুনির্দিষ্ট আচরণ একইভাবে প্রদর্শন করে তাকে সহজাত আচরণ (Instinct or innate behavior or Instinctive behavour) বলে। এই আচরণ বংশগত তথা জিন নিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট,