প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। এই খাতে অনেকগুলো সংবেদগ্রাহী কোষ অবস্থিত যা পানিতে দূরবর্তী কোন প্রাণী বা বস্তুর চলাচলের ফলে সৃষ্ট কম্পাঙ্ক সনাক্ত করতে সক্ষম। এই সংবেদগ্রাহী কোষকেই নিউরোমাস্ট (Neuromast) বলে।
পার্শ্বরেখা
প্রাণীদেহের ত্বকের নীচে অবস্থিত অনেকগুলো খাত (Canal) ও গর্ত (Pits) নিয়ে পার্শ্বরেখা অঙ্গ গঠিত। খাতগুলো ত্বকীয় ছিদ্রের মাধ্যমে বাহিরের পরিবেশে উন্মুক্ত। যেসব মাছে আঁইশ উপস্থিত সেসব মাছের পার্শ্বরেখা অঙ্গের উপরস্থ ত্বকের পাশাপাশি আঁইশও ছিদ্রযুক্ত। এই ত্বকে (আঁইশ বিহীন মাছের ক্ষেত্রে)
বেজোড় পাখনা
মাছে উপস্থিত এক বা একাধিক সংখ্যক পাখনা যারা হুবহু একই রকম নয় তাদের বেজোড় পাখনা (বিজোড় পাখনা নামেও পরিচিত) বলা হয়ে থাকে। যেমন- পৃষ্ঠ পাখনা, পুচ্ছ পাখনা, পায়ু পাখনা ইত্যাদি। অনেক মাছে দুটি অর্থাৎ এক জোড়া পৃষ্ঠ পাখনা থাকে কিন্তু
মধ্যগ পাখনা
মাছে উপস্থিত এক বা একাধিক সংখ্যক পাখনা যারা হুবহু একই রকম নয় তাদেরকে মধ্যগ পাখনা বলে (বিজোড় পাখনা নামেই অধিক পরিচিত)। যেমন- পৃষ্ঠ পাখনা, পুচ্ছ পাখনা, পায়ু পাখনা ইত্যাদি। এই পাখনাগুলো দেহের মাঝ বরাবর অবস্থান করায় এগুলোর এমন নামকরণ করা
বিজোড় পাখনা
মাছে উপস্থিত এক বা একাধিক সংখ্যক পাখনা যারা হুবহু একই রকম নয় তাদের বিজোড় পাখনা (বেজোড় পাখনা নামেও পরিচিত) বলা হয়ে থাকে। যেমন- পৃষ্ঠ পাখনা, পুচ্ছ পাখনা, পায়ু পাখনা ইত্যাদি। অনেক মাছে দুটি অর্থাৎ এক জোড়া পৃষ্ঠ পাখনা থাকে কিন্তু
জোড় পাখনা
মাছে উপস্থিত হুবহু একই ধরণের এক জোড়া পাখনাকে জোড় পাখনা বলে। এজাতীয় পাখনা একে অপরের প্রতিবিম্ব হয়ে থাকে এবং দেহের উভয় পাশে (ডানে ও বামে) একই স্থানে অবস্থান করে। যেমন- বক্ষ পাখনা ও শ্রোণী পাখনা। English: Paired fin
পাখনা
পাখনা হচ্ছে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর পানিতে চলাচল (যেমন-সাঁতার কাটা) ও ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গ। পাখনার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে মাছে প্রধানত পাঁচ প্রকারের পাখনা দেখতে পাওয়া যায়। যথা- পৃষ্ঠ পাখনা, পুচ্ছ পাখনা, পায়ু পাখনা, বক্ষ পাখনা ও শ্রোণী পাখনা।
রাইগর মর্টিস
মারা যাওয়ার পর ধীরে ধীরে মাছের পেশী স্থিতিস্থাপক বৈশিষ্ট্য হারিয়ে শক্ত ও কঠিন হতে শুরু করে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এ অবস্থায় থাকে। এসময় পেশীকে সংকুচিত করা যায়না। এ অবস্থাকেই রাইগর মর্টিস (Rigor mortis) বা রাইগর অবস্থা (In Rigor)
বহন ক্ষমতা
একটি নির্দিষ্ট স্থানে ও সময়ে সর্বোচ্চ যে পরিমাণ জীব ধারণ করতে পারে তাকে বহন ক্ষমতা (বা ধারণ ক্ষমতা) বলে। অন্যকথায় বলা যায়, একটি নির্দিস্ট এলাকায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে মোট যে পরিমাণ জীব (উদ্ভিদ ও প্রাণী) অবস্থান করতে তথা বসবাস করতে
ধারণ ক্ষমতা
একটি নির্দিষ্ট স্থানে ও সময়ে সর্বোচ্চ যে পরিমাণ জীব ধারণ করতে পারে তাকে ধারণ ক্ষমতা (বা বহন ক্ষমতা) বলে। অন্যকথায় বলা যায়, একটি নির্দিস্ট এলাকায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে মোট যে পরিমাণ জীব (উদ্ভিদ ও প্রাণী) অবস্থান করতে তথা বসবাস করতে
ভেসালজাল
ভেসালজাল (Large Lift Net) (কোনাঘরজাল, খড়াজাল নামেও পরিচিত) এক প্রকারের আয়তাকার জাল যা কৌণিকভাবে আটকানো দুটি বাঁশ নির্মিত অবকাঠামোর মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাঁশের অবকাঠামোটি বাঁশের খুঁটির সাথে উভয়পাশে এমনভাবে লাগানো থাকে যাতে জালসহ অবকাঠামোটি পানিতে নামানো ও তোলা যায়।
কোনাঘরজাল
কোনাঘরজাল (Large Lift Net) (খড়াজাল, ভেসালজাল নামেও পরিচিত) এক প্রকারের আয়তাকার জাল যা কৌণিকভাবে আটকানো দুটি বাঁশ নির্মিত অবকাঠামোর মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাঁশের অবকাঠামোটি বাঁশের খুঁটির সাথে উভয়পাশে এমনভাবে লাগানো থাকে যাতে জালসহ অবকাঠামোটি পানিতে নামানো ও তোলা যায়।
খড়াজাল
খড়াজাল (Large Lift Net) (কোনাঘরজাল, ভেসালজাল নামেও পরিচিত) এক প্রকারের আয়তাকার জাল যা কৌণিকভাবে আটকানো দুটি বাঁশ নির্মিত অবকাঠামোর মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাঁশের অবকাঠামোটি বাঁশের খুঁটির সাথে উভয়পাশে এমনভাবে লাগানো থাকে যাতে জালসহ অবকাঠামোটি পানিতে নামানো ও তোলা যায়।