ঋতুভিত্তিক অভিপ্রয়াণ

যখন কোন প্রজাতির সকল সমস্য ঋতুর উপর ভিত্তি করে বা ঋতুর প্রভাবে অভিপ্রয়াণ করে থাকে তখন তাকে ঋতুভিত্তিক অভিপ্রয়াণ (Seasonal migration) বলা হয়। যেমন আমাদের দেশে ইলিশ মাছ শীতের শুরুতে ও শেষে সমুদ্র থেকে নদীতে প্রজননের উদ্যেশ্যে অভিপ্রয়াণ করে থাকে।

নাক

নাক উন্নত মেরুদণ্ডী প্রাণীদের (সরীসৃপ, পাখি ও স্তন্যপায়ী) মুখমণ্ডলের একটি বর্ধিত অংশ যা পাশাপাশি অবস্থিত একজোড়া নাসারন্ধ্র (nostril or nais) নিয়ে গঠিত এবং গন্ধের জন্য দায়ী রাসায়নিক (তরল বা গ্যাসীয়) পদার্থ সনাক্ত করতে সক্ষম। নাক গন্ধ সনাক্তকরণ ছাড়াও শ্বাস-প্রশ্বাস চালানোয়

নাসারন্ধ্র

উন্নত মেরুদণ্ডীদের (সরীসৃপ, পাখি ও স্তন্যপায়ী) নাকের দুটি রন্ধ্রের একটিকে নাসারন্ধ্র বলে। এদের নাসারন্ধ্র একই সাথে গন্ধ শনাক্তকরণ ও শ্বাস-প্রশ্বাস চালানোয় ব্যবহৃত হয়। মাছ ও উভচরদের নাকের পরিবর্তে একটি বা এক থেকে দুইজোড়া নাসারন্ধ্র বর্তমান যা নাক গঠন করে না।

নটকর্ড

নটকর্ড গহ্বর বিশিষ্ট বিশেষায়িত কোষ দিয়ে গঠিত দণ্ডাকার শক্ত কিন্তু নমনীয় গঠন যা কর্ডেটদের দেহে লম্বালম্বিভাবে অবস্থান করে দেহের প্রধান অবলম্বন প্রদান করে। আদী কর্ডেটদের (যেমন টিউনিকেট) দেহে সারা জীবন ধরেই নটকর্ড দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু মেরুদণ্ডীদের ক্ষেত্রে নটকর্ড কেবলামাত্র

পালক

পালক পাখির (এবং কিছু বিলুপ্ত ডাইনোসরের) ত্বক থেকে উদ্ভূত এক ধরণের অঙ্গ যা দেহের অধিকাংশ স্থানই আবৃত করে রাখে। এটি শক্ত, হালকা, স্থিতিস্থাপক, তাপ অপরিবাহী ও পানি অভেদ্য একটি গঠন যা ত্বকের এপিডার্মিস থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। এটি পাখিকে উড়া,

পাখী

পাখির আদী বানান পাখী। উষ্ণ-রক্ত বিশিষ্ট ডিম পাড়া মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের শরীর পালক দ্বারা আবৃত এবং অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে তাদেরকে পাখি বা পক্ষী বলে। যেমন- দোয়েল, চোখা, পেলিকেন, পানকৌড়ি, সারস, ঈগল, কবুতর, ময়ূর, বক ইত্যাদি। অধিকাংশ পাখিই উড়তে পারে।