Osmoregulation is a physiological process for regulating the water balance of an organism and maintaining the proper osmotic concentration of the body fluids.
Osmoregulation means the control of the water content and the concentration of salts in the body of an animal. In freshwater animals, osmoregulation must counteract the tendency for water to pass into the animal by osmosis. On the other hand, in marine animals, osmoregulation must counteract the tendency for water to pass outward the animal by osmosis. Osmosis is the tendency of a fluid, usually water, to pass through a semipermeable membrane into a solution where the solvent concentration is higher, thus equalizing the concentrations of materials on either side of the membrane.
অসমোরেগুলেশন:
যে শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় প্রাণী দেহের লবণ ও পানির ভারসাম্য বজায় রাখে তাকে অসমোরেগুলেশন (Osmoregulatio) বলে।
অন্যভাবে বলা যায়, যে প্রক্রিয়ায় প্রাণী তার দেহস্থ তরল ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের তরলের ঘনত্বর সাম্যতা রক্ষা করে তাকে ওসমোরেগুলেশন বলে।
আমরা জানি, একটি অর্ধভেদ্য পর্দা দিয়ে পৃথকীকৃত দুটি ভিন্ন ঘনত্বের দ্রবণের মধ্যে কম ঘনত্ব বিশিষ্ট দ্রবণ অধিক ঘনত্ব বিশিষ্ট দ্রবণের দিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধাবিত হয়। এ প্রক্রিয়াকে অভিস্রবণ (Osmosis) বলে। দুটো দ্রবণের ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত প্রক্রিয়াটি চলতে থাকে। স্বাদুপানির মাছের দেহস্থ তরলের ঘনত্ব তার পারিপার্শ্বিক তরলের ঘনত্বের চেয়ে বেশি ফলে ত্বকের মাধ্যমে অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় প্রতিনিয়ত পানি প্রবেশ করে। এই অতিরিক্ত পানি এরা মূত্র হিসেবে বের করে দেয়। অতিরিক্ত পানি প্রবেশ করায় দেহে লবণের ঘনত্ব কমে যায় তাই এরা ফুলকায় অবস্থিত ক্লোরাইড (Chloride) কোষের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের লবণ গ্রহণ করে দেহে লবণের ভারসাম্য রক্ষা করে। অন্যদিকে বেশিরভাগ সামুদ্রিক মাছের দেহস্থ তরলের ঘনত্ব তার পারিপার্শ্বিক তরলের ঘনত্বের চেয়ে কম ফলে অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় প্রতিনিয়ত পানি বের হয়ে জলশূন্যতার সম্মুখীন হয়। ফলে এরা প্রচুর পানি পান করে এবং এর পাশাপাশি মূত্র উৎপাদন কমিয়ে দেয়। একদিকে পানি হারানো অন্যদিকে প্রচুর পানি পান করে। পানকৃত পানির সাথে এমনকি গৃহীত খাদ্যের সাথেও প্রচুর লবণ দেহে প্রবেশ করে। ফলে দেহে লবণের ঘনত্ব বেড়ে যায় তাই এরা ফুলকা, মৌখিক আবরণী, কানকুয়ার আবরণী ইত্যাদিতে অবস্থিত লবণ নিঃস্বরণকারী কোষের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের লবণ বের করে দিয়ে দেহে লবণের ভারসাম্য রক্ষা করে।