পালক

পালক পাখির (এবং কিছু বিলুপ্ত ডাইনোসরের) ত্বক থেকে উদ্ভূত এক ধরণের অঙ্গ যা দেহের অধিকাংশ স্থানই আবৃত করে রাখে। এটি শক্ত, হালকা, স্থিতিস্থাপক, তাপ অপরিবাহী ও পানি অভেদ্য একটি গঠন যা ত্বকের এপিডার্মিস থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। এটি পাখিকে উড়া,

পাখী

পাখির আদী বানান পাখী। উষ্ণ-রক্ত বিশিষ্ট ডিম পাড়া মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের শরীর পালক দ্বারা আবৃত এবং অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে তাদেরকে পাখি বা পক্ষী বলে। যেমন- দোয়েল, চোখা, পেলিকেন, পানকৌড়ি, সারস, ঈগল, কবুতর, ময়ূর, বক ইত্যাদি। অধিকাংশ পাখিই উড়তে পারে।

পাখি

উষ্ণ-রক্ত বিশিষ্ট ডিম পাড়া মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের শরীর পালক দ্বারা আবৃত এবং অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে তাদেরকে পাখি (আদী বানান পাখী) বা পক্ষী বলে। যেমন- দোয়েল, চোখা, পেলিকেন, পানকৌড়ি, সারস, ঈগল, কবুতর, ময়ূর, বক ইত্যাদি। অধিকাংশ পাখিই উড়তে পারে। উড়ুক্কু

পক্ষী

উষ্ণ-রক্ত বিশিষ্ট ডিম পাড়া মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের শরীর পালক দ্বারা আবৃত এবং অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে তাদেরকে পক্ষী বা পাখি বলে। যেমন- দোয়েল, চোখা, পেলিকেন, পানকৌড়ি, সারস, ঈগল, কবুতর, ময়ূর, বক ইত্যাদি। অধিকাংশ পাখিই উড়তে পারে। উড়ুক্কু পাখির দেহে মজবুত

জিহ্বা

জিহ্বা হচ্ছে অধিকাংশ মেরুদণ্ডীদের মুখের মেঝেতে অবস্থিত মাংসল ও নড়াচড়ায় সক্ষম একটি অঙ্গ যার উপরিতলে অসংখ্য স্বাদ গ্রন্থি উপস্থিত। এই সব স্বাদ গ্রন্থি স্বাদের (মিষ্ট, নোনতা, টক ও তিতা) জন্য দায়ী বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ সনাক্ত করতে সক্ষম। এছাড়াও জিহ্বা খাদ্যবস্তু

ভূতের মাছ শিকার

মাছ ধরার পরিত্যক্ত যন্ত্রের (যেমন জাল, ফাঁদ, পাত্র, বড়শি ইত্যাদি) মাধ্যমে মাছ ধৃত হওয়ার বিষয়টিই হচ্ছে ভূতের মাছ শিকার বা ভূতের মাছ ধরা। জলাশয়ে (প্রধানত সাগরে, মহাসাগরে) হারিয়ে যাওয়া বা ফেলে দেয়া তথা পরিত্যক্ত মাছ ধরার যন্ত্র যাতে প্রতিনিয়ত মাছ

ভূতের মাছ ধরা

মাছ ধরার পরিত্যক্ত যন্ত্রের (যেমন জাল, ফাঁদ, পাত্র, বড়শি ইত্যাদি) মাধ্যমে মাছ ধৃত হওয়ার বিষয়টিই হচ্ছে ভূতের মাছ ধরা বা ভূতের মাছ শিকার। জলাশয়ে (প্রধানত সাগরে, মহাসাগরে) হারিয়ে যাওয়া বা ফেলে দেয়া তথা পরিত্যক্ত মাছ ধরার যন্ত্র যাতে প্রতিনিয়ত মাছ

ভূতের মাছ ধরার যন্ত্র

জলাশয়ে (প্রধানত সমুদ্রে) হারিয়ে যাওয়া বা ফেলে দেয়া তথা পরিত্যক্ত মাছ ধরার যন্ত্র যাতে প্রতিনিয়ত মাছ আটকে মারা যায় তাকে ভূতের মাছ ধরার যন্ত্র (ghost gears) বলে। মাছ ধরার পরিত্যক্ত যন্ত্রের (যেমন জাল, ফাঁদ, পাত্র, বড়শি ইত্যাদি) মাধ্যমে মাছ ধৃত

ভূতের জাল

জলাশয়ে (প্রধানত সমুদ্রে) হারিয়ে যাওয়া বা ফেলে দেয়া তথা পরিত্যক্ত জাল যাতে প্রতিনিয়ত মাছ আটকে মারা যায় তাকে ভূতের জাল (ghost nets) বলে। মাছ ধরার পরিত্যক্ত যন্ত্রের (যেমন জাল, ফাঁদ, পাত্র, বড়শি ইত্যাদি) মাধ্যমে মাছ ধৃত হওয়ার বিষয়টিই হচ্ছে ভূতের

জলজ স্তন্যপায়ী

যে সকল স্তন্যপায়ী জন্ম,বৃদ্ধি, প্রজনন তথা জীবনধারণের জন্য জলে বাস করে তাদেরকে জলজ স্তন্যপায়ী বলে। সহজ কথায় স্তন্যপায়ীদের মধ্যে যাদের সম্পূর্ণ বা আংশিক জীবনচক্র পানিতে সম্পন্ন হয় তারাই জলজ স্তন্যপায়ী। উদাহরণ: শুশুক (Dolphin), তিমি (Whales), সমুদ্র-গাভী (Manatee), সিল (Seals), সমুদ্র-সিংহ

জলজ প্রাণী

যাদের জন্ম, বৃদ্ধি, প্রজনন তথা জীবনধারণের জন্য জলে বাস করা আবশ্যক তাদেরকে জলজ প্রাণী বলে। সহজ কথায় যাদের জীবনচক্রের সম্পূর্ণ বা বেশিরভাগ অংশই পানিতেই কাটে তারাই জলজ প্রাণী। উদাহরণ: মেরুদণ্ডীদের মধ্যে মাছ,কচ্ছপ, কুমির, ঘড়িয়াল,শুশুক, তিমি ইত্যাদি এবং অমেরুদণ্ডীদের মধ্যে জেলিফিশ,

জলচর পাখি

যেসব পাখির জীবনচক্র সম্পন্ন করার জন্য জলজ পরিবেশ আবশ্যক তাদের জলচর পাখি বলে। অর্থাৎ এরা জীবনধারণের (খাদ্য গ্রহণ, প্রজনন, অবস্থান) জন্য জলজ পারিবেশের উপর নির্ভরশীল। তবে এরা সবসময় জল কাটায় তা নয়। এদের জীবনের অনেক সময়ই ভূমিতে, গাছের ডালে বা

চক্ষু

চক্ষু বা চোখ হচ্ছে প্রাণীর দর্শন অঙ্গ যা আলোক তরঙ্গ সনাক্ত করতে সক্ষম। কোন পদার্থ থেকে প্রতিফলিত আলো এই অঙ্গের মাধ্যমেই প্রাণীরা সনাক্ত করে এবং বস্তুটি দেখতে সক্ষম হয়। উন্নত প্রাণীর মত মাছেও একজোড়া চোখ বর্তমান। চোখ আলোর উপস্থিতি, অনুপস্থিতি