পাখি

উষ্ণ-রক্ত বিশিষ্ট ডিম পাড়া মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের শরীর পালক দ্বারা আবৃত এবং অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে তাদেরকে পাখি (আদী বানান পাখী) বা পক্ষী বলে। যেমন- দোয়েল, চোখা, পেলিকেন, পানকৌড়ি, সারস, ঈগল, কবুতর, ময়ূর, বক ইত্যাদি। অধিকাংশ পাখিই উড়তে পারে। উড়ুক্কু

পক্ষী

উষ্ণ-রক্ত বিশিষ্ট ডিম পাড়া মেরুদণ্ডী প্রাণী যাদের শরীর পালক দ্বারা আবৃত এবং অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত হয়েছে তাদেরকে পক্ষী বা পাখি বলে। যেমন- দোয়েল, চোখা, পেলিকেন, পানকৌড়ি, সারস, ঈগল, কবুতর, ময়ূর, বক ইত্যাদি। অধিকাংশ পাখিই উড়তে পারে। উড়ুক্কু পাখির দেহে মজবুত

প্রোকেরিয়টিক কোষ

যে কোষের নিউক্লিয়াস আদর্শ পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ নয় তাকে প্রোকেরিয়টিক কোষ বলে। মনেরা (Monera) বা প্রোকেরিওটা (Prokaryota) জীবরাজ্যের প্রাণী যেমন ব্যাকটেরিয়া, সায়ানোব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি প্রোকেরিয়টিক কোষের উদাহরণ। তবে বহুকোষী জীবের জীবনের কোন দশা যেমন মিক্সোব্যাকটেরিয়া এবং কোন কোন ব্যাকটেরিয়ার

প্রোকেরিয়টস

প্রোকেরিয়টস বলতে একদল জীবকে বোঝায় যাদের কোষের নিউক্লিয়াস আদর্শ পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ নয়। অধিকাংশ প্রোকেরিয়টস এককোষী হয়ে থাকে। তবে বহুকোষী জীবের জীবনের কোন নির্দিষ্ট দশা প্রোকেরিয়টস হয়ে থাকে, যেমন মিক্সোব্যাকটেরিয়া। আবার কোন কোন ব্যাকটেরিয়ার প্রোকেরিয়টস কিন্তু তারা উপনিবেশ

পলিপ্লয়েড

পলিপ্লয়েড বলতে বোঝায় দুইয়ের অধিক সেট (set) ক্রোমোজোম বিশিষ্ট। অর্থাৎ মূল (baisc) বা অনন্য (unique) ক্রোমোজোমে গঠিত দুইয়ের অধিক সেট উপস্থিত এমন। একটি কোষের নিউক্লিয়াস দুইয়ের অধিক সেট ক্রোমোজোম বিশিষ্ট হলে তাকে পলিপ্লয়েড কোষ বলে। একই ভাবে কোন জীবের অধিকাংশ

প্রকৃত দেহগহ্বর

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে প্রকৃত দেহগহ্বর বা প্রকৃত সিলোম (coelom) বলে। প্রকৃত দেহগহ্বর বিশিষ্ট প্রাণীকে ইউসিলোমেট (eucoelomate), প্রাণিদেরকে

প্রকৃত সিলোম

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে প্রকৃত সিলোম (coelom) বা প্রকৃত দেহগহ্বর বলে। প্রকৃত সিলোম বিশিষ্ট প্রাণীকে ইউসিলোমেট (eucoelomate), প্রাণিদেরকে

প্লাঙ্কটন

আণুবীক্ষণিক জলজ জীব যারা স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে অসমর্থ তারাই প্লাঙ্কটন (Plankton) । প্রধানত দুই ধরণের। যথা- ফাইটোপ্লাঙ্কটন (Phytoplankton): এরা উদ্ভিদ জাতীয় প্লাঙ্কটন (উদাহরণ- ডায়াটমস, সায়ানোব্যাকটেরিয়া, ডায়ানোফ্লাজিলেট ইত্যাদি) এবং জুপ্লাঙ্কটন (Zooplankton): এরা প্রাণী জাতীয় প্লাঙ্কটন (উদাহরণ- আণুবীক্ষণিক প্রোটোজোয়ানস, ক্রাস্টেসিয়ানস, বৃহৎ

পৃষ্ঠদেশ

পৃষ্ঠদেশ (dorsal side) বলতে সাধারণত প্রাণীর পিঠের বা উপরের দিকের নিকটবর্তী অংশকে বোঝায়। চলার সময় মাছের দেহের এ প্রান্তটি সর্বদাই জলাশয়ের তলদেশের বিপরীত দিকে অবস্থান করে থাকে। পৃষ্ঠদেশ পেট, উদর বা অঙ্কীয় প্রান্তের বিপরীতে অবস্থান করে। সকল মেরুদণ্ডীর মেরুদণ্ড পৃষ্ঠদেশের