Aestivation (also spelled “estivation”) is a situation of inactivity and a lowered metabolic rate of animal during summer as well as dry season.

Most of all coldblooded (also known poikilothermic or ectothermic) animals take position in the time of hotness and dryness. Throughout the aestivation period, aestivated animals show the inactivity of movement and locomotion, feeding, metabolism, respiration etc. and practice of sleeping.

Both terrestrial and aquatic animals, both invertebrates and vertebrates undergo aestivation. Such as- Some Gastropods (some air-breathing land snails (Helix, Cernuella, Theba, Helicella, Achatina, Otala etc.)), Insects (Lady beetles (Coccinellidae)), Mosquitoes etc., Crustaceans (many land Crabs etc.), Fishes (Most of all air breathing fishes (Lungfish, Ells, Catfish etc), Amphibians (Cane toad, Greater siren, California red-legged frog, Water-holding Frog etc.), Reptiles (Crocodiles, Salamanders etc.). Though rear but found that some mammals aestivate such as Malagasy fat-tailed dwarf lemur aestivates (also hibernates) in a small tree hole for seven months of the year.

 

গ্রীষ্মনিদ্রা
গ্রীষ্মকালে অর্থাৎ উষ্ণ পরিবেশে শীতল-রক্ত বিশিষ্ট (Poikilothermic বা Ectothermic বা Cold-blooded) প্রাণীরা নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন করে থাকে যাকে গ্রীষ্মনিদ্রা (Aestivation) বলে।

গ্রীষ্মনিদ্রায় যাওয়া প্রাণীদের নড়াচড়া, বিপাকক্রিয়া, শ্বসন ইত্যাদি অত্যন্ত ধীরগতির তথা সর্ব নিম্নপর্যায়ে থাকে। এসময় খাদ্য গ্রহণ না করায় প্রয়োজনীয় শক্তি সঞ্চিত স্নেহপদার্থ (Fat) থেকে পেয়ে থাকে।

শীতল-রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীদের শরীরের তাপমাত্রা শরীরবৃত্তীয় ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় না বিধায় তা পরিবেশের তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। সেক্ষেত্রে পরিবেশের তাপমাত্রা বাড়লে এদের শরীরের তাপমাত্রাও বাড়ে অন্যদিকে কমলে শরীরের তাপমাত্রা কমে। ফলে গ্রীষ্মকালে বা উষ্ণ পরিবেশে যখন পরিবেশের তাপমাত্রা বেড়ে যায় তখন তারা তাদের স্বাভাবিক বসবাসের স্থান থেকে তুলনামূলক কম উষ্ণ স্থানে অবস্থান করে নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন করে।

মেরুদণ্ডী ও অমেরুদণ্ডী উভয় ধরণের জলজ ও স্থলজ প্রাণীর মধ্যে অনেকেই গ্রীষ্মনিদ্রায় যায়। অনেক বায়ুশ্বাসী স্থলজ শামুক, পতঙ্গ (এমন কি মশাও), অধিকাংশ বায়ুশ্বাসী মাছ (যেমন শিং, মাগুর, বাইম, কুচিয়া ইত্যাদি), বেশ কয়েক ধরনের উভচর (যেমন- ব্যাঙ), অনেক সরীসৃপ (যেমন- কুমির), কোন কোন স্তন্যপায়ী (যেমন- লেমুর) প্রতি গ্রীষ্মে তথা খরায় গ্রীষ্মনিদ্রায় যায়।



Visited 358 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?
Aestivation

Visitors' Opinions

Contributor:

বিডিফিশের লেখক এবিএম মহসিন ফিশারিজ বিষয়ে নিয়মিত লিখেন বিডিফিশ বাংলায়। এছাড়াও মাঝে মাঝে লিখেন BdFISH Feature এ। এছাড়া ছবি তোলাতেও তার নেশা রয়েছে যা প্রকাশিত হয় বিডিফিশ গ্যালারিতে

Tagged on:

Leave a Reply