Epidermis is the outer edge of the skin of vertebrates which is composed by two or more layers of epithelium or epithelial cell and originated from embryonic ectoderm.
The word epidermis is created form Greek word “epi” means “over” or “upon” or “on top of” and “derma” means “skin”.
Epidermis consists of mainly two layers of cell such as inner layer stratum germinativum (also called Stratum malpighii) and outer layer stratum corneum. In some cases, stratum granulosum and stratum lucidum are also found as additional cell layer between stratum germinativum and stratum corneum.
Epidermal glands (such as mucous gland, salt gland, poison gland, sweat gland, sebaceous gland, scent gland, mammary gland etc.), epidermal scales (found in some reptiles, birds and mammals like rat, anteater), scutes, beaks, horns, nails, claws, hoofs, feathers, hairs etc. are the main derivatives of epidermis of different vertebrates.
In humans, it is thinnest on the eyelids and thickest on the palms and soles.
বহিঃত্বক:
বহিঃত্বক (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন।
বহিঃত্বকের প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম (Stratum germinativum) বা স্ট্রাটাম ম্যালপিজি (Stratum malpighii) আর সবচেয়ে বাহিরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম কর্ণিয়াম (Stratum corneum)। অনেক প্রাণীতে বা অঙ্গে উভয় স্তরের মাঝে আরও দুটি স্তর দেখতে পাওয়া যায় যথা- স্ট্রাটাম গ্রানুলোসাম (Stratum granulosum) এবং স্ট্রাটাম লুসিডাম (Stratum lucidum)।
বহিঃত্বক থেকেই মেরুদণ্ডী প্রাণীদের বিভিন্ন ধরণের এপিডার্মাল গ্রন্থি (শ্লেষ্মা গ্রন্থি, লবণ গ্রন্থি, বিষ গ্রন্থি, ঘর্ম গ্রন্থি, তৈল গ্রন্থি, গন্ধ গ্রন্থি, স্তন্য গ্রন্থি ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন প্রকারের শক্ত গঠন যেমন- এপিডার্মাল আঁইশ (ইঁদুর, বনরুই ইত্যাদি স্তন্যপায়ীদের আঁইশ), স্কিউট, চঞ্চু, শিং, নখ, নখর, ক্ষুর, পালক, লোম ইত্যাদি উদ্ভূত হয়। শক্ত গঠন তৈরিতে কেরাটিন (Keratin) নামক প্রোটিন বিশেষ ভূমিকা রাখে।