অগ্ন্যাশয়

অগ্ন্যাশয় হচ্ছে পাকস্থলীর সন্নিকটে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ পরিপাক গ্রন্থি যা অ্যাসিনার (Acinar) কোষ এবং আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহান্স (Islets of Langerhans) কোষ নিয়ে গঠিত। অ্যাসিনার কোষ বহিঃক্ষরা গ্রন্থি (Exocrine) গঠন করে যা অগ্ন্যাশয় রস নিঃসরণ করে। অন্যদিকে আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহান্স কোষ অন্তঃক্ষরা

অতিরিক্ত শ্বসন অঙ্গ

অনেক মাছে জলজ শ্বসন অঙ্গ ফুলকা ছাড়াও বাতাস থেকে সরাসরি অক্সিজেন গ্রহণে সক্ষম এমন অঙ্গ দেখতে পাওয়া যায় যাকে অতিরিক্ত শ্বসন অঙ্গ (Accessory respiratory organ) বলে। যেমন- ইল জাতীয় মাছ Anguilla anguilla এর ত্বক, টাকি মাছের ফ্যারেঞ্জিয়াল ডাইভারটিকুলা (Pharyngeal diverticula),

অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি

যে নিঃসারক কলা তথা গ্রন্থির ক্ষরণ (মূলত হরমোন (hormone)) সরাসরি রক্ত বা লিম্ফ (lymph) প্রবাহে নিক্ষিপ্ত হয় তাদের অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি (Endocrine gland) বলে। যেমন- থাইরয়েড গ্রন্থি (Thyroid gland), পিটুইটারি গ্রন্থি (Pituitary gland), আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহান্স (Islets of Langerhans), অ্যাডরিনাল গ্রন্থি

অভিপ্রয়াণ

খাদ্য গ্রহণ, প্রজনন, অনুকূল পরিবেশ প্রাপ্তি ইত্যাদি উদ্দেশ্যে প্রাণী জনতার (animal population) সকল সদস্য অথবা বেশিরভাগ সদস্যের বসবাসস্থল হতে অন্যস্থানে (এক বা একাধিক) গমন এবং উদ্দেশ্য পূরণের পর পুনরায় পূর্বের স্থানে ফিরে আসাকে অভিপ্রয়াণ (migration) বলে। মাছ, উভচর, সরীসৃপ, পাখি,

অ্যারেক্টর পিলি

স্তন্যপায়ীদের প্রতিটি লোম একটি লোমকূপের (Hair follicle) মধ্যে অবস্থান করে। প্রতিটি লোমকূপের সাথে একটি করে ক্ষুদ্রাকার মসৃণ পেশী থাকে যাকে অ্যারেক্টর পিলি (Arrector pili) বলে। এই পেশির সংকোচনেই লোম খাড়া হয়।     Arrector pili: Arrector pili (plural: arrectores pilorum)

Arrector pili

Arrector pili (plural: arrectores pilorum) is a small fan-shaped smooth muscle attached to each hair follicle in mammals. The hair stands on end when the muscle contracts.     অ্যারেক্টর পিলি: স্তন্যপায়ীদের প্রতিটি লোম একটি লোমকূপের (Hair follicle) মধ্যে অবস্থান

অ্যাসিলোমেট

যেসব প্রাণীদের পৌষ্টিকনালি বহিঃ আবরণী ও দেহ-প্রাচীরের অন্তঃ আবরণীর মধ্যবর্তী স্থান নিরেটভাবে মেসোডার্ম উদ্ভূত কোষ বা কলা দিয়ে পূর্ণ থাকে তাদের অ্যাসিলোমেট (Acoelomate) বলে [বহুবচনে বলে অ্যাসিলোমেটস (acoelomates)]। যেমন- প্ল্যাটিহেলমিনথিস (platyhelminthes) পর্বের প্রাণী চেপ্টা-কৃমি, ফিতা-কৃমি ইত্যাদি, নিডেরিয়া (cnidaria) পর্বের জেলি

জাইগোট

স্ত্রী জননকোষ (ডিম্বাণু) ও পুরুষ জননকোষের (শুক্রাণু) মিলনের ফলে উৎপন্ন কোষকে জাইগোট (Zygote) বলে। এটি জাইগোসাইট (Zygocyte) নামেও পরিচিত। জাইগোটে ডিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম (Chromosome) থাকে যার এক সেট (Set) আসে হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম বিশিষ্ট ডিম্বাণু থেকে এবং অন্য সেটটি আসে