মেরুদণ্ডী প্রাণীদের ত্বক তথা চামড়ার এপিডার্মিস নামক বহিঃত্বকের নীচে অবস্থিত পুরু, নমনীয় ও স্থিতিস্থাপক কোষীয় স্তরটিই হচ্ছে অন্তঃত্বক (Dermis বা Corium) যা ভ্রূণীয় মেসোডার্ম (Mesoderm) থেকে উৎপত্তি লাভ করে এবং তন্তুময় যোজক কলা (Fibrous connective tissue) নির্মিত। এ স্তরে রক্ত
Corium
Corium (plural coria) [also called dermis] is the inner edge of the skin of vertebrates located just below of epidermis. It consists of mainly fibrous connective tissues which are thick, flexible and elastic and originated from embryonic mesoderm. It is
Dermis
Dermis [also called Corium (plural Coria)] is the inner edge of the skin of vertebrates located just below of epidermis. It consists of mainly fibrous connective tissues which are thick, flexible and elastic and originated from embryonic mesoderm. It is
এপিডার্মিস
এপিডার্মিস (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন। এপিডার্মিস এর প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম
বহিত্বক
বহিত্বক (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন। বহিত্বকের প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম (Stratum
বহিঃত্বক
বহিঃত্বক (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন। বহিঃত্বকের প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম (Stratum
Epidermis
Epidermis is the outer edge of the skin of vertebrates which is composed by two or more layers of epithelium or epithelial cell and originated from embryonic ectoderm. The word epidermis is created form Greek word “epi” means “over” or
শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী
যাদের দেহের তাপমাত্রা শরীরবৃত্তীয়ভাবে (physiologically) নিয়ন্ত্রিত না হয়ে বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে তাদেরকে শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী বলে। বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বিধায় এদের দেহের তাপমাত্রা সুনির্দিষ্ট থাকে না। অর্থাৎ পরিবেশের তাপমাত্রা বাড়লে এদের দেহের তাপমাত্রা বাড়ে
Cold blooded animal
An organism having irregular (not constant) body temperature that means their body temperature changes with the temperature of its surrounding environment. Such as all invertebrates and vertebrates except birds and mammals. Cold blooded animal is not able to regulate its
Ectothermic animal
An organism having irregular (not constant) body temperature that means their body temperature changes with the temperature of its surrounding environment. Such as all invertebrates as well as vertebrates except birds and mammals. Ectothermic (Greek word “ektos” means “outside” and
Poikilothermic animal
An organism having irregular (not constant) body temperature that means their body temperature changes with the temperature of its surrounding environment. Such as all invertebrates as well as vertebrates except birds and mammals. Poikilothermic (Greek word “poikilos” means “varied” and
উষ্ণশোণিত প্রাণী
যেসব প্রাণীরা দেহের তাপমাত্রা আভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফলে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত না হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রায় অবস্থান করে তাদেরকে উষ্ণশোণিত প্রাণী (উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীও বলা হয়) বলে। উষ্ণশোণিত প্রানীর উদাহরণ: স্তন্যপায়ী প্রাণী (মানুষ,
উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী
যেসব প্রাণীরা দেহের তাপমাত্রা আভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফলে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত না হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রায় অবস্থান করে তাদেরকে উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী (উষ্ণশোণিত প্রাণীও বলা হয়) বলে। উষ্ণশোণিত প্রানীর উদাহরণ: স্তন্যপায়ী প্রাণী (মানুষ,