জলজ প্রাণী

যাদের জন্ম, বৃদ্ধি, প্রজনন তথা জীবনধারণের জন্য জলে বাস করা আবশ্যক তাদেরকে জলজ প্রাণী বলে। সহজ কথায় যাদের জীবনচক্রের সম্পূর্ণ বা বেশিরভাগ অংশই পানিতেই কাটে তারাই জলজ প্রাণী। উদাহরণ: মেরুদণ্ডীদের মধ্যে মাছ,কচ্ছপ, কুমির, ঘড়িয়াল,শুশুক, তিমি ইত্যাদি এবং অমেরুদণ্ডীদের মধ্যে জেলিফিশ,

জলচর পাখি

যেসব পাখির জীবনচক্র সম্পন্ন করার জন্য জলজ পরিবেশ আবশ্যক তাদের জলচর পাখি বলে। অর্থাৎ এরা জীবনধারণের (খাদ্য গ্রহণ, প্রজনন, অবস্থান) জন্য জলজ পারিবেশের উপর নির্ভরশীল। তবে এরা সবসময় জল কাটায় তা নয়। এদের জীবনের অনেক সময়ই ভূমিতে, গাছের ডালে বা

চক্ষু

চক্ষু বা চোখ হচ্ছে প্রাণীর দর্শন অঙ্গ যা আলোক তরঙ্গ সনাক্ত করতে সক্ষম। কোন পদার্থ থেকে প্রতিফলিত আলো এই অঙ্গের মাধ্যমেই প্রাণীরা সনাক্ত করে এবং বস্তুটি দেখতে সক্ষম হয়। উন্নত প্রাণীর মত মাছেও একজোড়া চোখ বর্তমান। চোখ আলোর উপস্থিতি, অনুপস্থিতি

চোখ

চোখ হচ্ছে প্রাণীর দর্শন অঙ্গ যা আলোক তরঙ্গ সনাক্ত করতে সক্ষম। কোন পদার্থ থেকে প্রতিফলিত আলো এই অঙ্গের মাধ্যমেই প্রাণীরা সনাক্ত করে এবং বস্তুটি দেখতে সক্ষম হয়। উন্নত প্রাণীর মত মাছেও একজোড়া চোখ বর্তমান। চোখ আলোর উপস্থিতি, অনুপস্থিতি ছাড়াও আলোর

হিমশোণিত প্রাণী

যাদের দেহের তাপমাত্রা শরীরবৃত্তীয়ভাবে (physiologically) নিয়ন্ত্রিত না হয়ে বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে তাদেরকে হিমশোণিত প্রাণী বা শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী (Cold blooded animal) বলে। বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বিধায় এদের দেহের তাপমাত্রা সুনির্দিষ্ট থাকে না। অর্থাৎ পরিবেশের

শীতনিদ্রা

শীতকালে অর্থাৎ শীতল পরিবেশে সাধারণত শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীরা (Poikilothermic or Ectothermic or Cold blooded animal) নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন করে থাকে যাকে শীতনিদ্রা (Hibernation) বলে। শীতনিদ্রায় যাওয়া প্রাণীদের বিপাকক্রিয়া, শ্বসন ও রক্তসঞ্চালন অত্যন্ত ধীরগতির তথা সর্ব নিম্নপর্যায়ে থাকে। এ সময়

গ্রীষ্মনিদ্রা

গ্রীষ্মকালে অর্থাৎ উষ্ণ পরিবেশে শীতল-রক্ত বিশিষ্ট (Poikilothermic বা Ectothermic বা Cold-blooded) প্রাণীরা নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন করে থাকে যাকে গ্রীষ্মনিদ্রা (Aestivation) বলে। গ্রীষ্মনিদ্রায় যাওয়া প্রাণীদের নড়াচড়া, বিপাকক্রিয়া, শ্বসন ইত্যাদি অত্যন্ত ধীরগতির তথা সর্ব নিম্নপর্যায়ে থাকে। এসময় খাদ্য গ্রহণ না করায় প্রয়োজনীয়