উর্বর

উর্বর (অন্য বানান: ঊর্বর, In English: Fertile) বলতে বোঝায় পর্যাপ্ত উৎপাদনের শক্তি আছে এমন। যেমন উর্বর জমি। যে মাছ প্রচুর বা পর্যাপ্ত পরিমাণ ডিম উৎপাদন করতে সক্ষম তাকে উর্বর মা মাছ বলা হয়।

উষ্ণশোণিত প্রাণী

যেসব প্রাণীরা দেহের তাপমাত্রা আভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফলে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত না হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রায় অবস্থান করে তাদেরকে উষ্ণশোণিত প্রাণী (উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীও বলা হয়) বলে। উষ্ণশোণিত প্রানীর উদাহরণ: স্তন্যপায়ী প্রাণী (মানুষ,

উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী

যেসব প্রাণীরা দেহের তাপমাত্রা আভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফলে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত না হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রায় অবস্থান করে তাদেরকে উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী (উষ্ণশোণিত প্রাণীও বলা হয়) বলে। উষ্ণশোণিত প্রানীর উদাহরণ: স্তন্যপায়ী প্রাণী (মানুষ,

উদ্দীপক

উদ্দীপক [stimulus (plural stimuli)] প্রাণী কর্তৃক সনাক্ত-যোগ্য পরিবেশের উপাদান (মূলত পরিবেশের পরিবর্তন) যা জীবন্ত প্রাণীকে প্রতিক্রিয়া প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করে। প্রাণী দেহের অভ্যন্তরীণ পরিবেশের পরিবর্তন (যেমন-পাকস্থলীর পেশীর সংকোচন) উদ্দীপক হিসেবে কাজ করলে তাকে অভ্যন্তরীণ উদ্দীপক এবং প্রাণীদেহের বাহ্যিক পরিবেশের পরিবর্তন (যেমন-তাপমাত্রা,

উভচর প্রাণী

জীবনচক্র সম্পন্ন করার জন্য যারা লার্ভা দশা জলীয় পরিবেশে এবং পূর্ণাঙ্গ দশা স্থলে কাটায় তাদেরকে উভচর প্রাণী (Amphibians, singular- Amphibian) বলে। উভচর প্রাণীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা হিমশোণিত অর্থাৎ শীতল রক্ত বিশিষ্ট (cold-blooded or ectothermic) প্রাণী, এদের ত্বক আর্দ্র, পিচ্ছিল

উভচর

জীবনচক্র সম্পন্ন করার জন্য যারা লার্ভা দশা জলীয় পরিবেশে এবং পূর্ণাঙ্গ দশা স্থলে কাটায় তাদেরকে উভচর প্রাণী (Amphibian) বলে আর এদের দলকে বলে উভচর (Amphibia)। উভচর প্রাণীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা হিমশোণিত অর্থাৎ শীতল রক্ত বিশিষ্ট (cold-blooded or ectothermic) প্রাণী,