কানকো

অস্থিধারী মাছের গলবিলীয় অঞ্চলে দেহের উভয় পাশে অস্থি নির্মিত একজোড়া গঠন দেখতে পাওয়া যায় যাকে কানকো বলে। এটি অপারকল (opercle), প্রিঅপারকল (preopercle), ইন্টারঅপারকল (interopercle) ও সাবঅপারকল (subopercle) নামক চারটি অস্থি নিয়ে গঠিত। অস্থিধারী মাছে প্রতিটি ফুলকার বিপরীতে একটি করে ফুলকাছিদ্র

কোনাঘরজাল

কোনাঘরজাল (Large Lift Net) (খড়াজাল, ভেসালজাল নামেও পরিচিত) এক প্রকারের আয়তাকার জাল যা কৌণিকভাবে আটকানো দুটি বাঁশ নির্মিত অবকাঠামোর মাধ্যমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাঁশের অবকাঠামোটি বাঁশের খুঁটির সাথে উভয়পাশে এমনভাবে লাগানো থাকে যাতে জালসহ অবকাঠামোটি পানিতে নামানো ও তোলা যায়।

কর্ণ

মেরুদণ্ডী প্রাণীরা যে ইন্দ্রিয় (বা গ্রাহক অঙ্গ) এর মাধ্যমে শব্দ সনাক্ত করতে পারে তাকে কর্ণ (বা কান) বলে। কর্ণ প্রধানত শ্রবণের কাজ করে। এছাড়াও প্রাণীর দেহের অবস্থান ও ভারসাম্য বজায় রাখায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি উন্নত প্রাণীদের শ্রবণতন্ত্রের (auditory

কান

মেরুদণ্ডী প্রাণীরা যে ইন্দ্রিয় (বা গ্রাহক অঙ্গ) এর মাধ্যমে শব্দ সনাক্ত করতে পারে তাকে কান (বা কর্ণ) বলে। কান প্রধানত শ্রবণের কাজ করে। এছাড়াও প্রাণীর দেহের অবস্থান ও ভারসাম্য বজায় রাখায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি উন্নত প্রাণীদের শ্রবণতন্ত্রের (auditory

কর্ডাটা

কর্ডেটসদের (chordates) নিয়ে গঠিত প্রাণীদল তথা প্রাণী পর্বই হচ্ছে কর্ডাটা (chordata)। কর্ডাটা পর্বের প্রাণীদের সারাজীবন বা জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে নটকর্ড (notochord), গলবিলের ফুলকা-ছিদ্র (pharyngeal gill slits) ও পৃষ্ঠদেশস্থ ফাঁপা স্নায়ু-রজ্জু (hollow dorsal nerve cord) দেখতে পাওয়া যায়। এ

কর্ডেটস

যেসব প্রাণীদের দেহে সারাজীবন বা জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে নটকর্ড (notochord), গলবিলের ফুলকা-ছিদ্র (pharyngeal gill slits) ও পৃষ্ঠদেশস্থ ফাঁপা স্নায়ু-রজ্জু (hollow dorsal nerve cord) বর্তমান তাদেরকে কর্ডেটস (একবচনে কর্ডেট, chordate) বলে। এরা কর্ডাটা পর্বের (phylum chordata) অন্তর্ভুক্ত। এ পর্বের

কুসুম থলি

অস্থি বিশিষ্ট মাছের লার্ভা (larva) এবং সরীসৃপ ও পাখির ভ্রূণের পরিপাক নালীর থলি সদৃশ বর্ধিত অংশ যা কুসুম ধারণ করে তাকে কুসুম থলি বলে। কুসুম থলি মাছের অপত্যের অঙ্কীয়দেশে অবস্থান করে যা দেহের বাহির থেকেই দৃশ্যমান। ডিম ফুটে বাচ্চা বের

কোয়াড্রেট অস্থি

কোয়াড্রেট অস্থি (সংক্ষেপে কোয়াড্রেট) হল অধিকাংশ মেরুদণ্ডীর উপরের চোয়ালের (মাথার খুলির) শেষ প্রান্তে (পশ্চাৎ-অঙ্কীয় কিনারায়) অবস্থিত কোমলাস্থি নির্মিত একটি অস্থি বা হাড়। অস্থি-বিশিষ্ট মাছ, উভচর, সরীসৃপ ও পাখিতে এ অস্থির মাধ্যমেই নিচের চোয়াল আটকে থাকে। স্তন্যপায়ীতে এ অস্থি অবলুপ্ত হয়ে