সহজ ভাষায় শুক্রাণু (বহুবচনে Sperms এবং এববচনে Sperm) হচ্ছে পুরুষ প্রজনন কোষ। পুরুষ প্রজনন কোষ “পুরুষ জনন কোষ” বা “পুং জনন কোষ” নামেও পরচিত। এই কোষ পুরুষ প্রাণীর শুক্রাশয় বা অণ্ডকোষে (testis, a male gonad) উৎপন্ন হয় এবং এর ক্রোমোজম
শিক্ষণ আচরণ
পূর্ব অভিজ্ঞতা ও অনুশীলনের মাধ্যমে নতুন নতুন বিষয় আয়ত্ত করার প্রেক্ষিতে প্রাণী কর্তৃক প্রকাশিত আচরণকে শিক্ষণ আচরণ (Learned behavour) বলে। এই আচরণ সুনির্দিষ্ট নয়, একই প্রজাতির সকল সদস্য এ আচরণ একইভাবে প্রদর্শন করে না, বংশগত তথা জিন নিয়ন্ত্রিত নয় বিধায়
শীতনিদ্রা
শীতকালে অর্থাৎ শীতল পরিবেশে সাধারণত শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীরা (Poikilothermic or Ectothermic or Cold blooded animal) নিষ্ক্রিয় জীবন যাপন করে থাকে যাকে শীতনিদ্রা (Hibernation) বলে। শীতনিদ্রায় যাওয়া প্রাণীদের বিপাকক্রিয়া, শ্বসন ও রক্তসঞ্চালন অত্যন্ত ধীরগতির তথা সর্ব নিম্নপর্যায়ে থাকে। এ সময়
শব্দ
শব্দ হচ্ছে এক প্রকার কম্পাঙ্ক যা কোন কম্পমান উপকরণ থেকে উৎপন্ন হয়ে তরঙ্গ আকারে কোন না কোন মাধ্যমের (যেমন- গ্যাস (বাতাস), তরল (পানি, তেল ইত্যাদি) অথবা কঠিন পদার্থ (ধাতব পদার্থ, প্লাস্টিক, কাঠ ইত্যাদি) মধ্য দিয়ে পরিবাহিত হয় এবং মূলত মেরুদণ্ডীদের
শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী
যাদের দেহের তাপমাত্রা শরীরবৃত্তীয়ভাবে (physiologically) নিয়ন্ত্রিত না হয়ে বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে তাদেরকে শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী বলে। বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বিধায় এদের দেহের তাপমাত্রা সুনির্দিষ্ট থাকে না। অর্থাৎ পরিবেশের তাপমাত্রা বাড়লে এদের দেহের তাপমাত্রা বাড়ে
শ্বসন
যে শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় প্রাণী তার পরিবেশ থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে ও কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে তাকে শ্বসন বলে। এ প্রক্রিয়াটি বহি:শ্বসন নামেও পরিচিত। অন্যদিকে যে শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় কোষস্থ জটিল জৈবযৌগ (শর্করা ও চর্বি) জারিত হয়ে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন