মাছে উপস্থিত হুবহু একই ধরণের এক জোড়া পাখনাকে জোড় পাখনা বলে। এজাতীয় পাখনা একে অপরের প্রতিবিম্ব হয়ে থাকে এবং দেহের উভয় পাশে (ডানে ও বামে) একই স্থানে অবস্থান করে। যেমন- বক্ষ পাখনা ও শ্রোণী পাখনা। English: Paired fin
জিহ্বা
জিহ্বা হচ্ছে অধিকাংশ মেরুদণ্ডীদের মুখের মেঝেতে অবস্থিত মাংসল ও নড়াচড়ায় সক্ষম একটি অঙ্গ যার উপরিতলে অসংখ্য স্বাদ গ্রন্থি উপস্থিত। এই সব স্বাদ গ্রন্থি স্বাদের (মিষ্ট, নোনতা, টক ও তিতা) জন্য দায়ী বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ সনাক্ত করতে সক্ষম। এছাড়াও জিহ্বা খাদ্যবস্তু
জলজ স্তন্যপায়ী
যে সকল স্তন্যপায়ী জন্ম,বৃদ্ধি, প্রজনন তথা জীবনধারণের জন্য জলে বাস করে তাদেরকে জলজ স্তন্যপায়ী বলে। সহজ কথায় স্তন্যপায়ীদের মধ্যে যাদের সম্পূর্ণ বা আংশিক জীবনচক্র পানিতে সম্পন্ন হয় তারাই জলজ স্তন্যপায়ী। উদাহরণ: শুশুক (Dolphin), তিমি (Whales), সমুদ্র-গাভী (Manatee), সিল (Seals), সমুদ্র-সিংহ
জলজ প্রাণী
যাদের জন্ম, বৃদ্ধি, প্রজনন তথা জীবনধারণের জন্য জলে বাস করা আবশ্যক তাদেরকে জলজ প্রাণী বলে। সহজ কথায় যাদের জীবনচক্রের সম্পূর্ণ বা বেশিরভাগ অংশই পানিতেই কাটে তারাই জলজ প্রাণী। উদাহরণ: মেরুদণ্ডীদের মধ্যে মাছ,কচ্ছপ, কুমির, ঘড়িয়াল,শুশুক, তিমি ইত্যাদি এবং অমেরুদণ্ডীদের মধ্যে জেলিফিশ,
জলচর পাখি
যেসব পাখির জীবনচক্র সম্পন্ন করার জন্য জলজ পরিবেশ আবশ্যক তাদের জলচর পাখি বলে। অর্থাৎ এরা জীবনধারণের (খাদ্য গ্রহণ, প্রজনন, অবস্থান) জন্য জলজ পারিবেশের উপর নির্ভরশীল। তবে এরা সবসময় জল কাটায় তা নয়। এদের জীবনের অনেক সময়ই ভূমিতে, গাছের ডালে বা
জাইগোট
স্ত্রী জননকোষ (ডিম্বাণু) ও পুরুষ জননকোষের (শুক্রাণু) মিলনের ফলে উৎপন্ন কোষকে জাইগোট (Zygote) বলে। এটি জাইগোসাইট (Zygocyte) নামেও পরিচিত। জাইগোটে ডিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম (Chromosome) থাকে যার এক সেট (Set) আসে হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম বিশিষ্ট ডিম্বাণু থেকে এবং অন্য সেটটি আসে
জ্যান্থোফিল
জ্যান্থোফিল (Xanthophyll) হচ্ছে উদ্ভিদ ও প্রাণীর কোষে প্রাপ্ত হলুদ রঞ্জক (প্রাকৃতিক বর্ণ সৃষ্টিকারী পদার্থ)। এর উপস্থিতিতে অনেক উদ্ভিদের পাতা, ফুল, পাকা ফল ইত্যাদি এবং অনেক প্রাণীর বহিরাবরণ, ডিমের কুসুম ইত্যাদির বর্ণ হলুদ হয়ে থাকে। জ্যান্থোফিল (Xanthophyll) শব্দটি দুটি গ্রিক শব্দ