এপিডার্মিস

এপিডার্মিস (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন। এপিডার্মিস এর প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম

বহিত্বক

বহিত্বক (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন। বহিত্বকের প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম (Stratum

বহিঃত্বক

বহিঃত্বক (Epidermis) হচ্ছে মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের ত্বকের (অর্থাৎ চামড়ার) সবচেয়ে বাহিরের প্রান্ত বা অংশ যা একাধিক স্তর বিশিষ্ট এপিথেলিয়াম (Epithelium) কোষ নিয়ে গঠিত এবং ভ্রূণীয় এক্টোডার্ম (Ectoderm) থেকে উৎপন্ন। বহিঃত্বকের প্রধান স্তর দুটি যথা- সবচেয়ে ভিতরের স্তরটি হচ্ছে স্ট্রাটাম জার্মিনেটিভাম (Stratum

শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী

যাদের দেহের তাপমাত্রা শরীরবৃত্তীয়ভাবে (physiologically) নিয়ন্ত্রিত না হয়ে বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে তাদেরকে শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী বলে। বাহ্যিক পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় বিধায় এদের দেহের তাপমাত্রা সুনির্দিষ্ট থাকে না। অর্থাৎ পরিবেশের তাপমাত্রা বাড়লে এদের দেহের তাপমাত্রা বাড়ে

উষ্ণশোণিত প্রাণী

যেসব প্রাণীরা দেহের তাপমাত্রা আভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফলে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত না হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রায় অবস্থান করে তাদেরকে উষ্ণশোণিত প্রাণী (উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীও বলা হয়) বলে। উষ্ণশোণিত প্রানীর উদাহরণ: স্তন্যপায়ী প্রাণী (মানুষ,

উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী

যেসব প্রাণীরা দেহের তাপমাত্রা আভ্যন্তরীণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ফলে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত না হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রায় অবস্থান করে তাদেরকে উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী (উষ্ণশোণিত প্রাণীও বলা হয়) বলে। উষ্ণশোণিত প্রানীর উদাহরণ: স্তন্যপায়ী প্রাণী (মানুষ,