সিউডোসিলোমেটস

যেসব প্রাণীদের তরলে পূর্ণ দেহগহ্বরে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণী (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে সেসব প্রাণীদের সিউডোসিলোমেটস (pseudocoelomates) (একবচনে- সিউডোসিলোমেট (pseudocoelomate)) বলে। আর এধরণের সিলোম অপ্রকৃত সিলোম বা অপ্রকৃত দেহগহ্বর (pseudocoelom) নামে পরিচিত।

অন্যদিকে সিউডোসিলোমেটস প্রাণীরা যে দলের >>>

সিলোমেটস

যেসব প্রাণীদের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী গহ্বর তরলে পূর্ণ থাকে তাদেরকে সিলোমেটস (coelomates) (একবচনে- সিলোমেট (coelomate)) বলে। >>>

সিউডোসিল

যখন কোন প্রাণীর তরলে পূর্ণ দেহগহ্বরে মেসোডার্ম উদ্ভূত আবরণী (peritoneum) অনুপস্থিত থাকে তখন তাকে সিউডোসিল (pseudocoel) বলে। এটি অপ্রকৃত সিলোম বা অপ্রকৃত দেহগহ্বর (pseudocoelom) নামেও পরিচিত।

অপ্রকৃত দেহগহ্বর বা সিলোম বিশিষ্ট প্রাণীকে সিউডোসিলোমেট (pseudocoelomate), প্রাণিদেরকে >>>

সিলোম

প্রাণীদেহের দেহ প্রাচীরের সবচেয়ে ভেতরের আবরণী (parietal peritoneum) এবং পৌষ্টিকনালি ও অন্যান্য অঙ্গের (যকৃত, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি) সবচেয়ে বাহিরের আবরণীর (visceral peritoneum) মধ্যবর্তী তরলে পূর্ণ গহ্বরকে সিলোম (Coelom) বা দেহগহ্বর বলে।

এটি ত্রিস্তরবিশিষ্ট (triploblastic) ও >>>

সংবেদী অঙ্গ

যে অঙ্গের মাধ্যমে প্রাণী দর্শন, শ্রবণ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ ইত্যাদি সংবেদন শনাক্ত করে অন্তর্মুখী স্নায়ুকোষে মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করে তাকে সংবেদী অঙ্গ (যা ইন্দ্রিয় বা গ্রাহক অঙ্গ নামেও পরিচিত) বলে।

বেশীর ভাগ উন্নত প্রাণীতে >>>

স্নায়ু

স্নায়ু (Neurone or Neuron) বা স্নায়ুকোষ (Nerve cell) হচ্ছে স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কাজের একক যা একটি কোষদেহ (Cell body) এবং এক্সোন (Axon) ও ডেনড্রাইট (Dendrite) নামক স্নায়ুতন্তু (fibres or process) নিয়ে গঠিত।

স্নায়ুকোষদেহে নিউক্লিয়াস উপস্থিত >>>

সাইক্লোয়েড আঁইশ

পাতলা, প্রায় গোলাকার, সমান প্রান্ত বিশিষ্ট ও চাকতি আকৃতির আঁইশকে সাইক্লোয়েড আঁইশ (Cycloid scale) বলা হয়।

অধিকাংশ রুই জাতীয় মাছ এবং নরম পাখনা রশ্মি বিশিষ্ট অন্যান্য মাছে এ আঁইশ দেখতে পাওয়া যায়। এ ধরণের আঁইশ >>>